কৃষ্ণ। ফাইল চিত্র।
লড়াইটা রয় কৃষ্ণ বনাম সুনীল ছেত্রীর।
লড়াই সেই দুই স্পেনীয় কোচের, যাঁরা একবার করে ছুঁয়ে ফেলেছেন ইন্ডিয়ান সুপার লিগ খেতাব। প্রথম বছরে ছুঁয়েছিলেন আন্তোনিয়ো লোপেস হাবাস। গতবার জিতেছেন বেঙ্গালুরু এফসি-র কার্লেস কুদ্রত।
আজ, রবিবার কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালের প্রথম পর্বে লড়াইটা হতে পারে বেঙ্গালুরু রক্ষণের সঙ্গে এটিকের আক্রমণেরও। অন্তত লিগ টেবলের পরিসংখ্যান সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। গ্রুপ লিগের দুটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল দুই ক্লাব। একবারও জেতেনি বেঙ্গালুরু। এটিকে একবার জিতেছে, একবার ড্র হয়েছে। তা সত্ত্বেও কলকাতা ছাড়ার আগে এটিকে কোচ হাবাস বলে গেলেন, ‘‘লিগের সঙ্গে প্লে অফের ফারাক অনেক। লিগে নব্বই মিনিট খেলতে হয়। প্লে অফে ১৮০ মিনিটে ফয়সালা। খেলতে হতে পারে আরও বেশি।’’ আর বেঙ্গালুরু কোচ কুদ্রত এ দিন বলেছেন, ‘‘এএফসি কাপে আমরা ব্যর্থ হয়েছি। এ বার আমাদের চোখ আইএসএলে। ছেলেরা একশো শতাংশ দেওয়ার জন্য তৈরি।’’
দুই স্পেনীয় কোচের ভাবনাই বুঝিয়ে দিচ্ছে, কতটা মগজাস্ত্রে শান দিয়ে আজ একে অন্যকে হারানোর জন্য নামবেন তাঁরা। রয় কৃষ্ণ এবং ডেভিড উইলিয়ামস জুটির দৌলতে ১৮ ম্যাচে ৩৩ গোল করেছে কলকাতা। তার মধ্যে কৃষ্ণ একাই করেছেন ১৪টি গোল। কলকাতা বেশি গোল করলেও লিগে সব চেয়ে কম গোল খেয়েছে বেঙ্গালুরু। ১৮ ম্যাচে ১৩টি। তবে কুদ্রতের দলের চিন্তা গোল করার লোকের অভাব। অবশ্য সুনীল ছেত্রী গোলে ফিরেছেন।
কলকাতা ছাড়ার আগেই হাবাস ইঙ্গিত দিয়েছেন, জিততে না পারুন, অ্যাওয়ে ম্যাচে হারতে চান না। এটিকে কোচের স্পষ্ট ইঙ্গিত ছিল, গোল খেয়ে ঘরের মাঠে দ্বিগুণ চাপে পড়তে চান না তিনি। হাবাসের সুবিধা, দুই উইংয়ে প্রবীর দাশ এবং সোসাইরাজ ফর্মে আছেন। বেঙ্গালুরুর রক্ষণ আবার জুনান গঞ্জালেসের নেতৃত্বে দুর্দান্ত ফর্মে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy