ফাইল চিত্র।
বিজয় হজ়ারে ট্রফিতে গ্রুপ ‹ই›-র লড়াইয়ে আজ, বৃহস্পতিবার রঞ্জি চ্যাম্পিয়ন সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নামছে বাংলা। গত বারের রঞ্জি ট্রফি ফাইনালে বাংলাকে হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হন জয়দেব উনাদকাটেরা। সে ম্যাচ ছিল সৌরাষ্ট্রের ঘরের মাঠ রাজকোটে। বৃহস্পতিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সল্টলেক ক্যাম্পাসের মাঠে অনুষ্টুপ মজুমদারদের প্রতিপক্ষ সৌরাষ্ট্র।
রঞ্জি ফাইনালের ব্যর্থতা ভুলে জয় নিশ্চিত করাই লক্ষ্য অনুষ্টুপদের। চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে হেরে আগামী পর্বে যাওয়ার অঙ্ক কঠিন করে ফেলেছে বাংলা। কোচ অরুণ লাল বলছিলেন, “প্রত্যেকটি ম্যাচই জিততে হবে আমাদের। প্রতিপক্ষ নিয়ে ভাবলে চলবে না। সৌরাষ্ট্র নিজেদের ঘরের মাঠে আমাদের হারিয়েছে। আমরাও তাদের ঘরের মাঠে পাচ্ছি। একশো শতাংশ চেষ্টা করলেই জেতা সম্ভব এই ম্যাচ।”
বাংলার মতোই সৌরাষ্ট্রের শক্তি তাদের পেস বিভাগ। জয়দেব উনাদকাট রয়েছেন। সদ্য রাজস্থান রয়্যালসে সুযোগ পাওয়া বাঁ-হাতি পেসার চেতন সাকারিয়াও রয়েছেন বাংলার বিপক্ষে। বাংলাও নির্ভর করছে তাদের পেস-ত্রয়ীর উপরে। ঈশান পোড়েল, আকাশ দীপ ও মুকেশ কুমার শুরুটা খারাপ করছেন না। কিন্তু মঙ্গলবার দ্বিতীয়ার্ধে উইকেট একেবারে ব্যাটিং সহায়ক হয়ে উঠেছিল। তাই অনায়াসে রান করেছেন বিপক্ষ ওপেনারেরা। অরুণ চান, টস জিতে শুরুতে বোলিং নিক বাংলা। তাঁর কথায়, “সকালের দিকে উইকেট স্যাঁতসেঁতে থাকতে পারে। তখনই সব চেয়ে বেশি সাহায্য পাবে পেসাররা। আমাদের পেসাররা সেই সময় বল করার সুযোগ পেলে বিপক্ষকে কঠিন পরীক্ষার মধ্যে ফেলতে পারে। তবে যাদবপুর সল্টলেক ক্যাম্পাসের পিচ সম্পর্কে আমার কোনও ধারণা নেই। আশা করি বড় রানের ম্যাচ হবে।”
কিন্তু বাংলার ওপেনারেরা ক্রিজে থিতু হওয়ার পরে আউট হয়ে ফিরে আসছেন। বড় ইনিংসে গড়তে পারছেন না। কোচ অরুণের উদ্বেগের কারণ এটাই। বলছিলেন, “ইনিংসের ভিত গড়তে হয় ওপেনারদেরই। তারাই যদি উইকেটে থিতু হওয়ার পরে আউট হয়, তা হলে বড় জুটি গড়বে কী করে? সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বাড়তি দায়িত্ব নিতে হবে ওপেনারদেরই।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy