জাতীয় দলের অধিনায়ক বিরাট কোহালি। ছবি: এএফপি।
জাতীয় দলের অধিনায়ক বিরাট কোহালির বিরুদ্ধে এ বার স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ উঠল। ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের এথিকস অফিসার ডি কে জৈন অভিযোগের সত্যাসত্য যাচাই করবেন বলে জানা গিয়েছে।
মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট সংস্থার লাইফ মেম্বার সঞ্জীব গুপ্ত এর আগেও অন্য ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ এনেছিলেন। এ বার তাঁর নিশানায় কোহালি। তাঁর অভিযোগ, দুটো পদে একই সঙ্গে আছেন কোহালি। একটা হল জাতীয় দলের অধিনায়ক। অন্যটা হল একটা সংস্থার ডিরেক্টর পদ। সেই সংস্থার অন্য ডিরেক্টররা এক ট্যালেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত, যে কোম্পানি আবার লোকেশ রাহুল, ঋষভ পন্থ, রবীন্দ্র জাডেজা, উমেশ যাদব ও কুলদীপ যাদবের ব্যবসায়িক দিক দেখাশোনা করে।
আরও পড়ুন: সৌরভকে ঘৃণা করতাম, বললেন ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক
আরও পড়ুন: শ্রীকান্তকে চ্যালেঞ্জ করে এই ম্যাচে তাঁর আগে হাফসেঞ্চুরি করেন গাওস্কর
সঞ্জীব গুপ্তর দাবি, কর্নারস্টোন ভেঞ্চার পার্টনারস এলএলপি ও বিরাট কোহালি স্পোর্টস এলএলপি-তে কোহালির সঙ্গে ডিরেক্টর হিসেবে আছেন অমিত অরুণ সাজদে ও বিনয় ভারত খিমজি। এই দু’জনই আবার কর্নারস্টোন স্পোর্ট ও এন্টারটেনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর। কোহালি যদিও এই সংস্থায় যুক্ত নন। সঞ্জীব গুপ্ত বলেছেন, “কোহালি দুটো পদে আছেন। যা সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা অনুমোদিত বোর্ডের ৩৮(৪) ধারাকে সরাসরি লঙ্ঘন করছে। তাই অবিলম্বে কোনও একটা পদ ছেড়ে দেওয়া উচিত তাঁর।”
গত মাসেই এক বছরের জন্য মেয়াদ বেড়েছে বোর্ডের এথিকস অফিসারের। এই পদে প্রথম বছরে তাঁর কাছে কপিল দেব, রাহুল দ্রাবিড়, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও ভিভিএস লক্ষ্মণের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ এসেছিল। আর এই সবগুলো অভিযোগই তুলেছিলেন সঞ্জীব গুপ্ত। সেই অভিযোগের নিরিখে একটা পদ ছেড়ে দিতেও হয়েছিল কিংবদন্তি এই ক্রিকেটারদের। এ বার ডিকে জৈন পরীক্ষা করে দেখবেন কোহালির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy