চেন্নাইয়ের জার্সিতে বাওরিংদাও বড়ো। ছবি: আইএসএল।
গোয়ার কাছে প্রথম ম্যাচে হারতে হয়েছে চেন্নাইকে। হাড্ডাহাড্ডি ম্যাচের ফল ৩-২। হারলেও আইএসএল-এর ইতিহাসে প্রথম চেন্নাইয়ের হয়ে খেলে ফেললেন সর্ব কনিষ্ঠ এক ফুটবলার। নাম বাওরিংদাও বড়ো। অসম থেকে উঠে আসা এই ফুটবলারের বয়স ১৮। আইএসএল-এর ইতিহাসে তিনিই সব থেকে কম বয়সী। যদিও প্রথম ম্যাচে গোল আসেনি বাওরিংদাওয়ের পা থেকে। কিন্তু আইএসএল-এর ইতিহাসে নিজের নাম লিখিয়ে ফেলতে পেরে খুশি বাওরিংদাও বড়ো। বলেন, ‘‘দারুণ অনুভূতি। আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি, আমিই এখনও পর্যন্ত আইএসএল-এর সর্ব কনিষ্ঠ ফুটবলার। যা আমার আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে।’’ তাঁর উপর ভরসা রাখার জন্য দলকে ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি বড়ো।
আরও পড়ুন
জামশেদপুরের হয়ে খেলতে পেরে নস্টালজিক সুব্রত
সুযোগ পেয়ে কিন্তু কাজে লাগানোরই চেষ্টা করেছেন ১৮ বছরের অসমিয়া স্ট্রাইকার। হাফ টাইমে কোচের উপদেশটাও যে তিনি কাজে লাগিয়েছেন সেটাও বলতে ভুললেন না। বলেন, ‘‘খুব স্বাভাবিক কিছু কথা বলেছিলেন। কোচ বলেছিলেন, নিজের খেলাটা খেলে যেতে আর নিজের সেরাটা দিতে। আমরা সেই মতই ১০০ শতাংশ দিয়েছিলাম।’’ চেন্নাই-গোয়া ম্যাচের আগের দুটো ম্যাচে কোনও গোল দেখেনি চতুর্থ আইএসএল। তৃতীয় ম্যাচে এসে প্রথম গোল এল এই মরসুমে। তাও আবার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে পাঁচ গোলের ম্যাচ। সমর্থকদের দেখে উচ্ছ্বসিত অসমের এই ফুটবলার। বলেন, ‘‘সমর্থকরা অসাধারণ। আমাদের পাশে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। দারুণ ভাল লাগছিল। আর ঘরের মাঠে তো আরও বাড়তি ভাললাগা ছিল।’’
আরও পড়ুন
‘নজর রাখুন ভারতের এই পঞ্চপাণ্ডবের ওপর’
সদ্য পেশাদার ফুটবলে পা রেখেছেন। শুরুতেই সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন জেজের মতো ভারতীয় ফুটবলের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকারকে। খেলতে হবে সুনীল ছেত্রীর মতো দেশের এই মুহূর্তের এক নম্বর স্ট্রাইকারের বিরুদ্ধে। এই মুহূর্তে তাই তিনি শুধু শিখতে চান। প্রতি মুহূর্তে শিখছেন, মানিয়ে নিচ্ছেন। বলেন, ‘‘আমি অনেক কিছু শিখছি। শুধু জেজে নয় দলের বাকি ভারতীয় বা বিদেশি ফুটবলারদের থেকে নিয়মিত শিখছি। সকলেই খুব পেশাদার। আমিও ধিরে ধিরে তৈরি হচ্ছি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy