ছবি: সুমন চৌধুরী
নিজেকে খুব অসহায় লাগছিল অর্কর। রিয়ার মুখ ঘুরিয়ে চলে যাওয়ার পর চার দিকে ঘন অন্ধকার। সনাতনদা হাত তিনেক দূরে ডেডবডি হয়ে শুয়ে আছে, নাকে আধঝোলা অক্সিজেন মাস্ক। একটু দূরে তপন ফুঁপিয়ে কাঁদছে। মাঝে-মাঝে নাটকীয় ভাবে ডুকরে উঠছে এই বলে, ‘আমিই দায়ী, আমিই দায়ী!’ বিবেকের সংলাপের মতো তপনের আর্তনাদ অর্কর বুকে এসে বিঁধছে। দায়ী বোধহয় অর্কই, না হলে এক জন স্পেশালিস্ট ডাক্তার হয়েও সামান্য একটা হাইপোগ্লাইসিমিয়ার (রক্তে হঠাৎ চিনি কমে যাওয়া) পেশেন্টকে বাঁচতে পারবে না! তাও আবার রিয়ার সামনে! সত্যযুগ হলে কখন মাটি দু’ভাগ হয়ে যেত আর অর্ক পাতাল প্রবেশ করত। ও সব যুগে জন্মানোর সুবিধেগুলো তো আর এই ঘোর কলিতে পাওয়া যাবে না। দীর্ঘশ্বাস অনেক কষ্টে চাপে অর্ক।
সব চেয়ে কষ্টকর হল, পুরো ঘটনা রিয়ার সামনে ঘটে যাওয়া। রিয়া একজন স্টাফ নার্স। পোস্টিং পেয়েছে জেলা হাসপাতালে। অপারেশন থিয়েটারে তার ডিউটি। অর্ক আর রিয়ার সম্পর্ক? কিছুই না। অর্ক ছোটবেলা থেকে বিদ্যাসাগরের গল্পের সুবোধ বালক, সদা সত্য কথা বলেছে, কোনও দিন কুকথা বলেনি, এমনকী ক্লাস ইলেভেনে পড়ার সময় এক জনের উপর খুব রাগ হওয়ায় প্রথম বার সে গালমন্দ করেছিল, তাও আবার তার সামনে নয়। একা একা ছাদে উঠে এক কোণে দাঁড়িয়ে চুপিচুপি ‘শালা’ বলে সে কি শিহরন। এই ধরনের ছেলেদের সাধারণত যা হয়, অর্করও মোটামুটি তাই হল। জয়েন্টে মেডিকেলে সুযোগ পেয়ে ডাক্তারি পড়া শুরু। এমবিবিএস পাশ করার পরই দুশ্চিন্তা, ‘স্পেশ্যালিস্ট না হলে তো কেউ পাত্তা দেবে না!’ তাই আবার পড়তে বসা। অবশেষে স্পেশ্যালাইজেশন করে হাঁপ ছেড়ে বাঁচা। দু-একটা খুব তুখড় বন্ধু তার মধ্যেই একই ক্লাসের বা জুনিয়র মেয়েদের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতিয়ে নিতে পেরেছে, অর্কের দ্বারা সে সব আর হয়ে ওঠেনি। ফলে জেলা হাসপাতালে প্রথম চাকরির প্রথম পোস্টিং পেয়ে, প্রথম বইয়ের পাতা থেকে চোখ তুলে তাকানো প্রথম মেয়ে হল রিয়া। মানুষের অ্যানাটমির যে এত সুন্দর প্যাকেজিং হয়, রিয়াকে না দেখলে বিশ্বাসই করতে পারত না। তার পর যা-যা হয়, তাতে প্রতি সপ্তাহে প্রায় খান-আষ্টেক করে কবিতা লেখা, ন্যাড়ার গান শোনানোর মতো রিয়া নাম সংকীর্তন শুনিয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের কান ঝালাপালা করে দেওয়া। হোয়াট্সঅ্যাপে রেগুলার সম্পর্কের স্টেটাস আপডেট করা ইত্যাদি ভয়ংকর জরুরি কাজগুলো অর্ক গত চার মাস ধরে গভীর মনোযোগ এবং অসম্ভব সততার সঙ্গে করে আসছে। কিন্তু রিয়াকে প্রোপোজ করার কথা ভাবলেই অর্কর মনে হয়, শয়ে-শয়ে মশা ওকে কামড়াচ্ছে, ১০৪ ডিগ্রি জ্বর শরীরকে নিস্তেজ করে ফেলেছে, তার সঙ্গে পেটের ভিতর ১০৮টি ইঁদুর অসংখ্য বার ডিগবাজি খাচ্ছে। অর্ক মনে মনে ঠিক করে রেখেছে, জ্বর আর ইঁদুরের প্রবলেমটা মিটে গেলেই ও রিয়াকে প্রোপোজ করবে। এর মধ্যে যত ভাবে পারে রিয়াকে ইমপ্রেস করার চেষ্টা চালিয়ে যাবে।
সব কিছু প্ল্যান মাফিকই এগোচ্ছিল। বেশ কয়েকটা গরিব পেশেন্টের বড় বড় অপারেশন অর্ক এই হাসপাতালে করেছে। এমনকী, তাদের কিছু প্রয়োজনীয় দামি ওষুধও গ্যঁাটের কড়ি খরচা করে কিনে দিয়েছে, হসপিটাল স্টাফদের কারও কোনও বিপদ দেখলে আগে অর্ক ঝাঁপিয়ে পড়ে। বেশ একটু রবিনহুড, গরিব কা মসিহা গোছের ইমেজ গড়ে তুলছিল অর্ক। হাসপাতালের কেউ অসুবিধায় পড়লে ইদানীং অর্করই ডাক পড়ে। তাই যখন সনাতনদা অসুস্থ হল, ও.টি.-র ভিতর থেকেই রিয়া ওকে ফোন করল। অর্কর এমার্জেন্সি ডিউটি চলছিল, এমার্জেন্সি রুম থেকে ও.টি. ঠিক এক মিনিটের পথ। এই এক মিনিটের মধ্যে ওই রাস্তায় বসন্ত এসেছে, প্রচুর প্রজাপতি রংবেরঙের ডানা মেলে অর্কর চার পাশে ঘুরে বেড়িয়েছে, সব ক’টা কল্পনার গাছ থেকে লাল-নীল-হলুদ-বেগুনি ফুল ঝরে-ঝরে পড়েছে অর্কর গায়ে, মাথায়, মনে।
সনাতনদা ডায়াবেটিক। তার অধিকাংশ সময়ে সুগার লেভেল এতটাই চড়ে থাকে যে অর্ক মাঝে মাঝেই তাকে রসগোল্লাদা বলে ডাকে। ও. টি’তে ঢুকেই ডান দিকে মেল স্টাফ রুম। রসগোল্লাদা সেই ঘরে শুয়ে আছে, চোখ বড়-বড়, নিথর দৃষ্টি। মাথার কাছে রিয়া দাঁড়িয়ে আছে, অর্ক পরিষ্কার বুঝতে পারল তার হার্ট তিন চারটে বিট ফাঁকি মেরে চালিয়ে দিল। আর কিছু সময় রিয়ার দিকে তাকিয়ে থাকলে তারও সনাতনদার মতো দশা হবে। আচ্ছা, সনাতনদাও কি রিয়ার দিকে... উদ্ভট সন্দেহটা মন থেকে তাড়াতে অর্ক ঝাঁপিয়ে পড়ে সনাতনদার পাল্স, ব্লাড প্রেশার দেখতে শুরু করে। তপন কাঁদো-কাঁদো মুখে দাঁড়িয়েছিল। ওর কাছ থেকে মোটামুটি ঘটনাটা
জানা গেল।
সনাতনদা দিনে দু’বার ইনসুলিন নেয়, দুপুরে আর রাত্রে খাবারের আগে। আজ রাতের ইনসুলিনটা তপন দিয়ে দিয়েছিল। দেওয়ার সঙ্গে-সঙ্গেই সনাতনদার সুগার নেমে গিয়ে এই দশা। রিয়ার চার্জ হ্যান্ড ওভার করার সময় একটা ওষুধের হিসাব মেলাতে পারছিল না বলে সনাতনদাকে জিজ্ঞেস করতে এসে এই অবস্থা দেখে অর্ককে ফোন করে। রিয়াকে জিজ্ঞেস করেছিল অর্ক, প্রয়োজনীয় ওষুধ আছে কি না। রিয়া এক মুহূর্ত সময় নষ্ট করেনি, প্রায় সঙ্গে সঙ্গে সঠিক ওষুধের চারখানা অ্যাম্পুল এনে দিলে সবটুকু পুশ করা হয় সনাতনদার দেহে। কিন্তু অর্ককে অবাক করে রিয়ার সামনে এত দিন ধরে তিলে-তিলে গড়ে তোলা ইমেজের পাহাড় ভেঙে সনাতনদা চরম বেইমানের মতো বিস্ফারিত নেত্রে টুক করে সরে গেল। তপন এসে অক্সিজেনের ক্যাপটা সনাতনদার নাকে ঝুলিয়ে দেওয়ার পর অর্কর মনে হল, মৃত্যুটা যেন বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা গেল না।
আস্তে-আস্তে ও. টি’তে ভিড় বাড়ছিল। মৃত ব্যক্তি সব সময়ই দর্শনীয়। বাঁচা অবস্থায় সকলে সনাতনদাকে এড়িয়ে চলত। আজ সেখানে ও.টি’তে তিলধারণের জায়গা নেই। সনাতনদা অকৃতদার। তিন কুলে কেউ নেই অথচ ভীষণ কৃপণ। তার মধ্যে আবার সুদের ব্যবসা আছে। কত লোক যে সনাতনদার কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে, তার হিসেব নেই। লোকে ঠাট্টা করে বলে, কারও বাড়ির দলিল প্রয়োজন পড়লে পুরসভা আগে সনাতনদার কাছে খোঁজ নেয়, দলিলটা আছে কি না! সনাতনদার কাছে বন্ধকি গয়নার কালেকশন দেখলে লজ্জা পাবে তাবড়-তাবড় গয়না বিপণি। এহেন লোকের বদগুণেরও অভাব নেই। প্রতি দিন সন্ধেয় ভদ্রলোক জলচর হয়ে পড়েন এবং স্বভাবকৃপণ বলে বাংলা মদের বাইরে পান করে না। তবু হাজার হোক, এক সঙ্গে কাজ করে এবং রিয়ার সঙ্গে ভাল সম্পর্ক বলে অর্ক মাঝে-মধ্যে সনাতনদার সুগারটা চেক করে দেয়। প্রয়োজনে ওষুধ বাতলে দেয়। যদিও এই হাসপাতালে মেডিসিনের ডাক্তার সেন ডায়াবেটিক পেশেন্টদের কাছে বেশ খ্যাত। কিন্তু তাঁর চিকিৎসা পদ্ধতি প্রায় প্রাগৈতিহাসিক যুগের। অনেকে উপকৃত হয়েছে বলে শোনা যায়। প্রতিটা সেমিনারে ওঁর সঙ্গে অর্কর তর্ক চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে যায়। এই চার মাসে হাসপাতালের সকলে জেনে গিয়েছে, তাঁর এবং অর্কর সম্পর্ক আদায়-কাঁচকলায়। এই ভিড়ে ডা. সেন আর সুপারিনটেনডেন্ট সাহেবও হাজির। রিয়ার সঙ্গে ওরা কথা বলছিল। ডা. সেন হাইপোগ্লাইসিমিয়ায় চিকিৎসকের কর্তব্য নিয়ে স্বাধীনতাপূর্ব এক কনসেপ্ট অসাধারণ প্রাঞ্জল ভাষায় বলছিলেন। আলগোছে অর্ক ওদের কথা শুনছিল। রিয়া মুগ্ধ শ্রোতা, মন্তব্যও করছিল টুকটাক।
হঠাৎ রিয়ার একটা কথা অর্ককে ভিতর থেকে কাঁপিয়ে দিল। ধীরে ধীরে তৈরি করা স্বপ্নের প্রাসাদ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। বুক চিরে বেরিয়ে আসা কান্নার স্রোতটাকে চোখের তটে কোনও রকমে আটকে রাখে অর্ক। হয়তো গভীর রাতে বন্যা হয়ে ভাসবে বালিশ। হয়তো বাকি জীবনটা আকাশের দিকে তাকিয়ে তারাদের দিকে তাকিয়ে খুঁজে দেখতে চাইবে নিজের বোকামো। ‘আমি আপনাকেই ডাকতে চাইছিলাম ডা. সেন, কিন্তু অর্ক ডাক্তারবাবু কাছাকাছি ছিলেন বলে, আপনার মতো অভিজ্ঞ ডাক্তার থাকতে... আসলে একটা স্কোলিন অ্যাম্পুলের হিসাব পাচ্ছিলাম না বলে আমিও একটু অন্যমনস্ক ছিলাম,’ রিয়া তখনও বলে যাচ্ছে, থেমে থেমে অসংলগ্ন ভাবে। কিছু যেন খুঁজছে রিয়া। রিয়া আলগা চোখে একবার দেখে অর্ককে, তার পর থাপ্পড়ের মতো কথাটা বলে, ‘আমি বোধহয় আরও বড় ভুলের দিকে এগোচ্ছিলাম ডা. সেন।’
অর্ক বুদ্ধিমান ছেলে, নিজেকে আর ছোট হতে দিতে পারে না। চেয়ারটা ধরে কোনওক্রমে উঠে দাঁড়ায়। পিনড্রপ সাইলেন্স ঠিক কাকে বলে আগে জানা ছিল না অর্কর, কিন্তু ও যখন উঠে দাঁড়িয়ে সুপারের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘এ ঘর থেকে কাউকে বেরোতে দেবেন না স্যর, সনাতনদাকে খুন করা হয়েছে!’ তখন পিন পড়লে সত্যিই তার শব্দ শোনা যেত। নিজেকে একটু সামলে নেয় অর্ক, দেখে প্রায় তিরিশ জন তার দিকে তাকিয়ে আছে, ‘আসলে রিয়া আমায় বলেনি ও স্কোলিন বা সাক্লেনিল স্কোলিন নামে একটা ওষুধ খুঁজে পাচ্ছে না। স্কোলিন খুব অদ্ভুত ওষুধ, মানুষকে অজ্ঞান করতে ব্যবহার হয়। এটা দেওয়ার পরে যদি পেশেন্টকে অক্সিজেন না দেওয়া হয় তা হলে সব মাস্ল শক্তি হারিয়ে নিথর হয়ে যাবে, মারা যাবে। এই সময় শরীরে সুগার কমে যাওয়া রোগীদের সঙ্গে স্কোলিন দেওয়া পেশেন্টদের একটা মিল দেখতে পাওয়া যায়।’ একটু থামতেই প্রথম প্রশ্নটা এলো তপনের কাছ থেকে, ‘কিন্তু সনাতনদাকে তো অক্সিজেন দেওয়া হয়েছিল স্যর।’ অর্ক মৃদু হাসে যাক, আর একটু নিশ্চিত হওয়া গেল। ‘ঠিক তাই, যারা ও.টি’তে থাকে তারা জানে, স্কোলিন পাঁচ মিনিটের মতো সময় দেয়, তুমি অক্সিজেন সনাতনদার নাকে গুঁজেছিলে পাঁচ মিনিটের পর, অর্থাৎ ওর মৃত্যুর পর।’
এ বার ফুঁসে ওঠে তপন, ‘কী আজেবাজে বকছেন, সনাতনদাকে মেরে আমার লাভ কী? আর সনাতনদাও ও. টি’তে কাজ করতেন, ওঁকে অন্য ইঞ্জেকশন দিলে উনিও নিশ্চয়ই বাধা দিতেন!’
অর্ক বুঝতে পারে, তার কাজটা আরও সহজ করে দিল তপন। বুঝতে পারে, খুব আগ্রহ নিয়ে তার কথা শুনছে রিয়া। বুঝতে পারে, সারা ঘরে কেউ আর শ্বাসও ফেলছে না। চোখ বন্ধ করে আবার শুরু করে অর্ক, ‘প্রথমে শেষ প্রশ্নর উত্তর দিই। সনাতনদার ঘনিষ্ঠরা জানে, সন্ধের দিকে ডিউটি থাকলেও অল্প একটু চড়িয়ে আসে সনাতনদা। যার ডিউটি থাকে, সেই খাবার আগের ইনসুলিনটা ওকে দেয়। তখন সনাতনদা ভাল করে তাকিয়ে দেখার অবস্থাতেও থাকে না। আর মোটিফের কথা যদি বলো তপন, তা হলে খোঁজ নিলেই জানা যাবে, সনাতনদার কাছে তোমার লিখিত-অলিখিত
অনেক দেনা আছে।’
আবার যাত্রার ঢঙে তপন বলে ওঠে, ‘প্রমাণ ছাড়া আপনার এই পাগলের প্রলাপ কেউ বিশ্বাস করবে না। প্রমাণ কোথায়? প্রমাণ দেখান!’
বড় ক্লান্ত লাগে অর্কর। ও তো নিজেকেও প্রমাণ করতে চাইছে। কিন্তু কার কাছে? লাভই বা কী? আজ ওর আর রিয়ার মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হল, মাঝখানে যে প্রাচীর উঠে গেল, সে তো পেরনো যাবে না। সেই প্রাচীর ভাঙার মতো শক্তি ওর নেই। সুপারের দিকে তাকিয়ে খুব মৃদু স্বরে অর্ক বলে, ‘ওকে সার্চ করলেই স্কোলিনের অ্যাম্পুলটা পেয়ে যাবেন।’
ক্লান্ত শরীরে ঘর থেকে বেরনোর সময় অর্কর চোখে পড়ে, সুপারের পা জড়িয়ে তপন কাঁদতে বসেছে, এখন তার মুখে অন্য সংলাপ।
রাতে ঘুম আসছিল না। উপুড় করা মোবাইলটা সোজা করে অর্ক দেখে হোয়াট্সঅ্যাপে অনেকগুলো আনরেড মেসেজ, সব বন্ধুদের। মাঝখানে দুটো মেসেজ রিয়ার। একটায় লেখা, ‘শহরে ব্যোমকেশ বক্সীর একটা সিনেমা এসেছে, তোমার মতো উঠতি গোয়েন্দাদের দেখা উচিত। আমার কাছে দুটো টিকিট আছে।’ আর একটা মেসেজ, ঠিক মেসেজ নয় অবশ্য, একটা স্মাইলি, যার দুটো চোখ হার্ট শেপের!
‘রবিবাসরীয়’ বিভাগে ছোটগল্প পাঠান, অনধিক ১৫০০ শব্দে।
ইমেল: rabibasariya@abp.in সাবজেক্ট: rabibasariya galpa
ডাকে পাঠানোর ঠিকানা:
‘রবিবাসরীয় গল্প’,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১
অমনোনীত পাণ্ডুলিপি ফেরত পাঠানো সম্ভব হবে না। পাণ্ডুলিপির সঙ্গে ফোন নম্বর বা ইমেল আইডি জানাবেন। প্রকাশনার সুবিধার জন্য ইউনিকোড ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy