Virgin Mary statue of Argentina seen to be crying blood dgtl
Argentina
Crying Virgin Mary: কাঁদলে ‘রক্ত’ বার হয় মূর্তির চোখ থেকে! এখনও রহস্য ‘ভার্জিন অব দ্য মিস্টিক রোজ’
রোসানার দাবি, তাঁর মায়ের শারীরিক সুস্থতা কামনা করে ওই মূর্তির কাছে প্রার্থনা করার পরও এক বার এই মূর্তিকে কাঁদতে দেখা গিয়েছিল।
সংবাদ সংস্থা
বুয়েনস আইরেসশেষ আপডেট: ১৫ মে ২০২২ ১০:৩৪
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১২৪
‘ভার্জিন অব দ্য মিস্টিক রোজ’ নামে এক আশ্চর্য মূর্তির দেখা মিলবে আর্জেন্টিনার উত্তর-পশ্চিমে মেটান শহরের ফ্রিয়াস পরিবারের বাড়িতে। আর এই মূর্তি দেখতেই প্রতি দিন মানুষের ভিড় উপচে পড়ে ফ্রিয়াস পরিবারে।
০২২৪
মূর্তিটি ২০১৭ সালের গোড়ার দিকে খবরের শিরোনাম উঠে আসে। কিন্তু কী এমন বিশেষত্ব আছে এই মূর্তিতে, যা দেখতে ভিড় জমান সাধারণ মানুষ? এই মূর্তিকে সব সময়ই কাঁদতে দেখা যায়!
০৩২৪
তবে প্রতিবেদন অনুযায়ী, কাঁদার সময় জল নয়, লাল রঙের রক্ত বেরতে দেখা যায় এই মূর্তি থেকে।
০৪২৪
এই মূর্তির মালিক তথা ফ্রিয়াস পরিবারের প্রধান রোসানা মেন্ডোজা ফ্রিয়াস গোটা বিষয়টি রেকর্ড করে মানুষকে দেখানোর পর এই মূর্তির কথা মুখে মুখে বহু দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
০৫২৪
রোসানার করা ভিডিয়োতে দেখা যায়, মূর্তিটির মুখে একটি লাল তরল। দেখে মনে হচ্ছে যেন এই তরল মূর্তির চোখ থেকে বেরচ্ছে।
০৬২৪
রোসানার করা ভিডিয়োতে দেখা যায়, মূর্তিটির মুখে একটি লাল তরল। দেখে মনে হচ্ছে যেন এই তরল মূর্তির চোখ থেকে বেরচ্ছে।
০৭২৪
তবে এই মূর্তি প্রথম ‘রক্ত-কান্না’ শুরু করে ২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে।
০৮২৪
তার পর থেকে প্রায়ই এই মূর্তিতে কাঁদতে দেখা গিয়েছে। রোসানা মূর্তির চোখ থেকে লাল তরল বের হওয়ার ছবি নেটমাধ্যমে পোস্ট করলেই তাঁর বাড়ির বাইরে ভিড় জমে যেত।
০৯২৪
রোসানার দাবি, তাঁর মায়ের শারীরিক সুস্থতা কামনা করে ওই মূর্তির কাছে প্রার্থনা করার পরও এক বার এই মূর্তিকে কাঁদতে দেখা গিয়েছিল।
১০২৪
‘ভার্জিন অব দ্য মিস্টিক রোজ’ মূর্তির সঙ্গে বেশ কয়েকটি অলৌকিক ঘটনাও জড়িত রয়েছে। এক মহিলার দাবি, তাঁর শরীরে একটি তিন ইঞ্চির টিউমার ছিল। কিন্তু এই মূর্তির দেখা পাওয়ার পরই নিজে থেকে এই টিউমার গায়েব হয়ে গিয়েছে!
১১২৪
তবে সব মানুষের দর্শনের সুবিধার্থে সব সময়ই বাড়ির দরজা খোলা রাখেন রোসানা।
১২২৪
কিন্তু কী কারণে মূর্তির চোখ থেকে ‘রক্ত’ পড়তে দেখা যায়, তা এখনও স্পষ্ট হয়নি। অনেক চেষ্টা করেও এই রহস্যের কিনারা করা যায়নি।
১৩২৪
চার্চপপ নামক এক ওয়েবসাইটের অনুমান, মানুষকে চমক লাগাতে এই মূর্তিকে বিশেষ ভাবে বানানো হয়েছে। এই মূর্তির মুখে ইচ্ছে করে রক্ত ঘষে দেওয়া হত বলেও এই ওয়েবসাইটের অনুমান। যদিও ফ্রায়েস পরিবার এই তত্ত্বকে মানতে নারাজ।
১৪২৪
এই মূর্তিকে রক্ষা করতে বাইরে রোসানা একটি কাচের ঘোরাটোপও বানিয়েছেন। এই কাচের ঘর তৈরি করতে বাইরে থেকে অর্থ সাহায্যও নেন রোসানা।