সূর্যকুমার যাদব। ব্যাট করতে নামেন চার নম্বরে। স্ট্রাইক রেট থাকে দুশোর কাছাকাছি। কখনও বা তারও বেশি। রহস্যটা কী? সূর্যের জবাব ততোধিক সহজ। দল যদি বিপদে থাকে তা হলে বিপদ সামলে রানরেট বাড়িয়ে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় নিয়ে যাওয়া। আর দল যদি ইতিমধ্যেই অনেক রান করে ফেলে তা হলে সেই রানের গতি অব্যাহত রাখা। মুম্বইয়ের এই ব্যাটারকে নিয়েই স্বপ্ন দেখছেন ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা। গোটা বিশ্বে চলছে সূর্যের বন্দনা।
সূর্যের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আবির্ভাবও ততোধিক চমকপ্রদ। ইংল্যান্ডের জোফ্রা আর্চারের আগুনে গতির বলকে এক পায়ে দাঁড়িয়ে হুক করে গ্যালারিতে ফেলেছিলেন। বল গ্যালারিতে হারিয়ে যাওয়ার আগে গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছিল, ভয়ডরহীন ক্রিকেটের সর্বোচ্চ প্রদর্শনী শুরু হল। সেই সূর্যই এখন দুনিয়ায় পরিচিতি পাচ্ছেন কিংবদন্তি এবি ডিভিলিয়ার্সের পর দ্বিতীয় ৩৬০ ডিগ্রি ব্যাটার হিসাবে।