Advertisement
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
cricket

একই ম্যাচে ব্যাট-বল দুটোতেই ওপেন করার কীর্তি রয়েছে এই ভারতীয় ক্রিকেটারদের

ব্যাট-বল দুই বিভাগেই পারদর্শী ছিলেন তাঁরা। দলে তাঁরা থাকা মানে বাড়তি শক্তি মজুত থাকা। তবে সাধারণত খেলার শুরুতে নয়, তাদেরকে ব্যাট বা বল হাতে দেখা যায় মাঝের দিকে। কিন্তু কিছু ম্যাচে তাঁদের হাতে ব্যাট-বল দুটোতেই নামানো হয়েছিল শুরুতেই। দেখে নেওয়া যাক তাঁরা কারা।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৯ অগস্ট ২০১৯ ১২:০৯
Share: Save:
০১ ১১
ব্যাট-বল দুই বিভাগেই পারদর্শী ছিলেন তাঁরা। দলে তাঁরা থাকা মানে বাড়তি শক্তি মজুত থাকা। তবে সাধারণত খেলার শুরুতে নয়, তাদেরকে ব্যাট বা বল হাতে দেখা যায় মাঝের দিকে। কিন্তু কিছু ম্যাচে তাঁদের হাতে ব্যাট-বল দুটোতেই নামানো হয়েছিল শুরুতেই। দেখে নেওয়া যাক তাঁরা কারা।

ব্যাট-বল দুই বিভাগেই পারদর্শী ছিলেন তাঁরা। দলে তাঁরা থাকা মানে বাড়তি শক্তি মজুত থাকা। তবে সাধারণত খেলার শুরুতে নয়, তাদেরকে ব্যাট বা বল হাতে দেখা যায় মাঝের দিকে। কিন্তু কিছু ম্যাচে তাঁদের হাতে ব্যাট-বল দুটোতেই নামানো হয়েছিল শুরুতেই। দেখে নেওয়া যাক তাঁরা কারা।

০২ ১১
কপিল দেব- ভারতের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার বললে তাঁর নামই আসে মাথায়। হরিয়ানা হ্যারিকেনের ব্যাট হাতে যেমন আছে ১৭৫ নটআউটের ইনিংস, তেমনই রয়েছে এক ইনিংসে নয় উইকেট নেওয়ার কৃতিত্বও।

কপিল দেব- ভারতের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার বললে তাঁর নামই আসে মাথায়। হরিয়ানা হ্যারিকেনের ব্যাট হাতে যেমন আছে ১৭৫ নটআউটের ইনিংস, তেমনই রয়েছে এক ইনিংসে নয় উইকেট নেওয়ার কৃতিত্বও।

০৩ ১১
ভারতের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ককে ১৯৯২-র বিশ্বকাপে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ব্যাট হাতে ওপেন করতে দেখা যায়। যদিও ১৪ বলে ১০ করেই ফিরতে হয় তাঁকে। সেই ম্যাচেই বল হাতেও শুরু করেন তিনি। বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে চার ওভার বল করে দিয়েছিলেন মাত্র ছয় রান।

ভারতের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ককে ১৯৯২-র বিশ্বকাপে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ব্যাট হাতে ওপেন করতে দেখা যায়। যদিও ১৪ বলে ১০ করেই ফিরতে হয় তাঁকে। সেই ম্যাচেই বল হাতেও শুরু করেন তিনি। বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে চার ওভার বল করে দিয়েছিলেন মাত্র ছয় রান।

০৪ ১১
মনোজ প্রভাকর- নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে একদিনের দলে নিয়মিত সদস্য ছিলেন তিনি। ১৩০টি একদিনের ম্যাচ খেলা প্রভাকর ব্যাট-বল দুই বিভাগেই ভারতের হয়ে ওপেন করেছেন বহু ম্যাচ।

মনোজ প্রভাকর- নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে একদিনের দলে নিয়মিত সদস্য ছিলেন তিনি। ১৩০টি একদিনের ম্যাচ খেলা প্রভাকর ব্যাট-বল দুই বিভাগেই ভারতের হয়ে ওপেন করেছেন বহু ম্যাচ।

০৫ ১১
একদিনের ক্রিকেটে ৪৫টি ম্যাচে তিনি ব্যাট ও বল দুই বিভাগেই ওপেনার হিসেবে শুরু করেছিলেন। তাঁর সংগ্রহ ১৫৭টি উইকেট এবং ১৮৫৮ রান। দুটো শতরান ও ১১টি অর্ধশতরানওরয়েছে তাঁর।

একদিনের ক্রিকেটে ৪৫টি ম্যাচে তিনি ব্যাট ও বল দুই বিভাগেই ওপেনার হিসেবে শুরু করেছিলেন। তাঁর সংগ্রহ ১৫৭টি উইকেট এবং ১৮৫৮ রান। দুটো শতরান ও ১১টি অর্ধশতরানওরয়েছে তাঁর।

০৬ ১১
রজার বিনি- ভারতীয় দলের আরেক চ্যাম্পিয়ন অলরাউন্ডার। যদিও বল হাতেই তাঁর দাপট ছিল বেশি। ৭২টি একদিনের ম্যাচে তাঁর সংগ্রহ ৭৭টি উইকেট। রান করেছেন ৬২৯। তাঁর একদিনের ক্রিকেট কেরিয়ারে দু’টি ম্যাচে তিনি ব্যাট-বল দুই বিভাগেই ভারতের হয়ে ওপেন করেন।

রজার বিনি- ভারতীয় দলের আরেক চ্যাম্পিয়ন অলরাউন্ডার। যদিও বল হাতেই তাঁর দাপট ছিল বেশি। ৭২টি একদিনের ম্যাচে তাঁর সংগ্রহ ৭৭টি উইকেট। রান করেছেন ৬২৯। তাঁর একদিনের ক্রিকেট কেরিয়ারে দু’টি ম্যাচে তিনি ব্যাট-বল দুই বিভাগেই ভারতের হয়ে ওপেন করেন।

০৭ ১১
গাওস্করের সঙ্গী হয়ে সেই দুই ম্যাচের প্রথমটিতে করেন ৩১ এবং পরেরটিতে ২১। ১৯৮৩-র বিশ্বকাপের অন্যতম খেলোয়ারকে তারপর আর ওপেন করতে দেখা যায়নি।

গাওস্করের সঙ্গী হয়ে সেই দুই ম্যাচের প্রথমটিতে করেন ৩১ এবং পরেরটিতে ২১। ১৯৮৩-র বিশ্বকাপের অন্যতম খেলোয়ারকে তারপর আর ওপেন করতে দেখা যায়নি।

০৮ ১১
ইরফান পাঠান- বোলার হিসেবেই ভারতীয় দলে আসেন তিনি। কিন্তু গ্রেগ চ্যাপেল ব্যাটসম্যান ইরফানকেও বার করে আনেন। নিয়মিত তিন নম্বরে নামানো হত তাঁকে। তবে একটি ম্যাচে ব্যাট-বল দুই বিভাগেই ওপেন করেন এই বাঁহাতি ক্রিকেটার।

ইরফান পাঠান- বোলার হিসেবেই ভারতীয় দলে আসেন তিনি। কিন্তু গ্রেগ চ্যাপেল ব্যাটসম্যান ইরফানকেও বার করে আনেন। নিয়মিত তিন নম্বরে নামানো হত তাঁকে। তবে একটি ম্যাচে ব্যাট-বল দুই বিভাগেই ওপেন করেন এই বাঁহাতি ক্রিকেটার।

০৯ ১১
২০০৫-এ কলকাতাতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে ওপেন করেন তিনি। যদিও চ্যাপেলের অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মতো এই পরীক্ষাও ব্যর্থ হয়। সে দিন খাতাই খুলতে পারেননি তিনি। ভারতও হেরে যায় দশ উইকেটে।

২০০৫-এ কলকাতাতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে ওপেন করেন তিনি। যদিও চ্যাপেলের অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মতো এই পরীক্ষাও ব্যর্থ হয়। সে দিন খাতাই খুলতে পারেননি তিনি। ভারতও হেরে যায় দশ উইকেটে।

১০ ১১
বীরেন্দ্র সহবাগ- এই তালিকায় সব চেয়ে অবাক করা নাম বোধ হয় তিনিই। ব্যাট হাতে ভারতের বিধ্বংসী ওপেনারদের মধ্যে তিনি অন্যতম। একদিনের ক্রিকেটে ১৫টি শতরানসহ তাঁর সংগ্রহ ৮২৭৩ রান। পেয়েছেন ৯৬টি উইকেটও।

বীরেন্দ্র সহবাগ- এই তালিকায় সব চেয়ে অবাক করা নাম বোধ হয় তিনিই। ব্যাট হাতে ভারতের বিধ্বংসী ওপেনারদের মধ্যে তিনি অন্যতম। একদিনের ক্রিকেটে ১৫টি শতরানসহ তাঁর সংগ্রহ ৮২৭৩ রান। পেয়েছেন ৯৬টি উইকেটও।

১১ ১১
অধিনায়ক দ্রাবিড়ের নেতৃত্বে ২০০৫-এর অস্ট্রেলিয়া সফরের চতুর্থ একদিনের ম্যাচে বল হাতে ওপেন করেন সহবাগ। অজিদের দুই বাঁহাতি ওপেনারকে ফেরাতে এই পরিকল্পনা করেন তিনি। যদিও তা ব্যর্থ হয়।

অধিনায়ক দ্রাবিড়ের নেতৃত্বে ২০০৫-এর অস্ট্রেলিয়া সফরের চতুর্থ একদিনের ম্যাচে বল হাতে ওপেন করেন সহবাগ। অজিদের দুই বাঁহাতি ওপেনারকে ফেরাতে এই পরিকল্পনা করেন তিনি। যদিও তা ব্যর্থ হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy