Niagara falls partialy frozen due the bomb cyclone, take a look at the pictures dgtl
Niagara Falls
সাইক্লোন বোমায় জমে গিয়েছে নায়াগ্রা জলপ্রপাত, রইল ভয়ঙ্কর সুন্দর সেই ছবির অ্যালবাম
ভয়ানক তুষারঝড়ে জমে গিয়েছে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের একাংশ। জমে যাওয়া নায়াগ্রার সেই ছবিই এখন সমাজমাধ্যমে ভাইরাল।
সংবাদ সংস্থা
নিউ ইয়র্কশেষ আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ ১৭:৫৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৩
ভয়ানক তুষারঝড়ে জমে গিয়েছে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের একাংশ। জমে যাওয়া নায়াগ্রার সেই ছবিই এখন সমাজমাধ্যমে ভাইরাল। ছবি: সংগৃহীত।
০২১৩
বিপুল জলরাশি নিয়ে নীচে আছড়ে পড়ে নায়াগ্রা জলপ্রপাত। কিন্তু গত কয়েক দিনের তুষারঝড়ে সেই গতি কিছুটা শ্লথ হয়ে গিয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
০৩১৩
তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নীচে নেমে যাওয়ায় নায়াগ্রা নদীর জল জমতে শুরু করেছে। জলের উপর বরফের আস্তরণ পড়েছে। আর সেই বরফ নিয়েই নীচে আছড়ে পড়ছে নায়াগ্রা জলপ্রপাত। ছবি: সংগৃহীত।
০৪১৩
নায়াগ্রা জলপ্রপাত কখনওই পুরোপুরি জমে যাওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন নায়াগ্রা পার্ক কর্তৃপক্ষ। কারণ এর বিশাল জলরাশি। ছবি: সংগৃহীত।
০৫১৩
নায়গ্রা ফলস নিউ ইয়র্ক স্টেট পার্কের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এই জলপ্রপাতে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩২ ফুট প্রতি সেকেন্ড বেগে প্রতি সেকেন্ডে ৩,১৬০ টন জল প্রবাহিত হয়। নদীতে বরফ জমে যাওয়ায় সেই গতি কিছুটা রুদ্ধ হচ্ছে। ছবি: সংগৃহীত।
০৬১৩
১৯৬৪ সালের আগে বরফের কারণে নায়াগ্রার জলের গতি বাধাপ্রাপ্ত হত। কারণ নদীর উৎসই ঠান্ডায় জমে যেত। নদীর জলের গতি সচল রাখতে স্টিল আইস-বুম লাগানো হয়। যা বরফের চাঁই জলের উপর জমতে দেয় না। ছবি: সংগৃহীত।
০৭১৩
এ বছরে বম্ব সাইক্লোনে নায়াগ্রা জলপ্রপাত জমে গিয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে নায়াগ্রা জলপ্রপাতকে দেখে মনে হতে পারে সেটি পুরোপুরি থমকে গিয়েছে। কিন্তু আদৌ তা নয়। জলপ্রপ্রাতের উপরিভাগ জমে গেলেও তলে তলে জলের স্রোত বয়ে চলেছে। এমনটাই জানাচ্ছে নায়াগ্রা পার্কের ওয়েবসাইট। ছবি: সংগৃহীত।
০৮১৩
বম্ব সাইক্লোনে নিউ ইয়র্ক বিপর্যস্ত হলেও, এই পরিস্থিতিতে নায়াগ্রায় সৌন্দর্য দেখতে সেখানে ভিড় জমাচ্ছেন অনেক পর্যটক। ছবি: সংগৃহীত।
০৯১৩
বম্ব সাইক্লোনে বিপর্যস্ত গোটা আমেরিকা। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৪৮ ডিগ্রি নীচে নেমে যাওয়ায় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। তুষারঝড়ের প্রকোপে বিদ্যুৎহীন লাখ লাখ পরিবার। ইতিমধ্যেই এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারা গিয়েছেন ৬২ জন। জনজীবন বিপর্যস্ত। ছবি: সংগৃহীত।
১০১৩
ভয়াবহ পরিস্থিতি নিউ ইয়র্কে। দিন কয়েক আগেই জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন নিউ ইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হোচুল। তাঁর কথায়, “প্রবল তুষারপাত, বন্যা, হাড়কাঁপানো ঠান্ডা— সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ভয়াবহ। যা অসহনীয় হয়ে উঠেছে। জীবনহানির আশঙ্কা বাড়ছে।” ছবি: রয়টার্স।
১১১৩
নিউ ইয়র্কের পরিস্থিতি যে ভয়াবহ নায়াগ্রা জলপ্রপাতেই সেই দৃশ্য ধরা পড়েছে। যে বম্ব সাইক্লোনে বিপর্যস্ত নিউ ইয়র্ক-সহ গোটা আমেরিকা, এই প্রাকৃতিক দুর্যোগকে ইতিমধ্যেই ‘শতাব্দীর ভয়ঙ্কর তুষারঝড়’ বলে দাবি উঠতে শুরু করেছে। শুধু নিউ ইয়র্কেই মৃত্যু হয়েছে ২৭ জনের। ছবি: রয়টার্স।
১২১৩
নিউ ইয়র্কের মধ্যে ইরি, বাফেলো এবং নায়াগ্রা কাউন্টির অবস্থা সবচেয়ে শোচনীয়। ইরিতে ইতিমধ্যেই ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে এই তুষারঝড়ে। বাফেলো ডুবে গিয়েছে ৪-৫ ফুট বরফের নীচে। ছবি: রয়টার্স।
১৩১৩
টানা ৫ থেকে ৬ দিন প্রবল তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত আমেরিকা। যার ফলে দেশের নানা প্রান্তে পুরু বরফের স্তর জমে গিয়েছে। কোথাও কোথাও বরফের উচ্চতা হয়েছে ৮ থেকে ১০ ফুট। ছবি: রয়টার্স।