প্রাইম ফোকাসের আওতাধীন সংস্থা ডাবল নেগেটিভ (ডিনেগ) হলিউডে বহু বক্স অফিস সফল ছবিতে ভিস্যুয়াল এফেক্টসের কাজ করেছে। ‘গ্র্যাভিটি’, ‘ইন্টারস্টেলার’, ‘এক্সমেন: ফার্স্ট ক্লাস’, ‘অ্যাভেঞ্জার এন্ডগেম’, ‘ওয়ান্ডার ওম্যান ১৯৮৪’, ‘টেনেট’, বা চতুর্থ মরসুমের ‘স্ট্রেঞ্জার থিংস’-এ যাবতীয় চোখধাঁধানো প্রযুক্তিগত কারিকুরির পিছনে রয়েছে ডাবল নেগেটিভ।
এই মুহূর্তে বিশ্বের ১৬টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাইম ফোকাস। তাঁর সংস্থায় কাজ করেন প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কর্মী। তবে তাঁদের বেশির ভাগই নমিতের মতো ‘অনভিজ্ঞ’। সংবাদমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে নমিত বলেন, ‘‘এক সময় ইন্ডাস্ট্রিতে চালু রসিকতা ছিল, ‘কাজের অভিজ্ঞতা নেই? তা হলে প্রাইম ফোকাসে কাজ শুরু করতে পারেন।’ ’’
নমিত জানিয়েছেন, ২১ বছর বয়সে মুম্বইয়ে নিজেদের বাড়ি বন্ধক রেখে সে অর্থ ব্যবসার ঢেলে দেন। তিনি বলেন, ‘‘ওই সময় সেটা বড় ঝুঁকি ছিল বটে। তবে এটাও জানতাম যে এক বার সব কিছু ঠিকঠাক এগোতে থাকলে আমরা এক ধাক্কায় অন্য উচ্চতা ছুঁয়ে ফেলব। কোনও কিছুই তো সহজে মেলে না। ফলে কঠিন সিদ্ধান্তটা নিয়ে নিয়েছিলাম।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy