Mumbai surpasses Beijing to become Asia’s billionaire capital for the first time dgtl
Asia’s billionaire capital
বেজিংকে হারিয়ে এশিয়ার সেরা মুম্বই! মহাদেশের ‘শতকোটিপতিদের রাজধানী’ হল বাণিজ্যনগরী
হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বৈশ্বিক ধনী তালিকা অনুসারে বর্তমানে এশিয়ার অন্য শহরের তুলনায় মুম্বইয়ে সবচেয়ে বেশি শতকোটিপতিদের বাস। অর্থাৎ, মুম্বই এখন এশিয়ার ‘শতকোটিপতিদের রাজধানী’।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতাশেষ আপডেট: ২৭ মার্চ ২০২৪ ১৬:৩৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৫
চিনের বেজিংকে হারিয়ে দিল ভারতের মুম্বই! শতকোটিপতিদের সংখ্যার নিরিখে বেজিংকে সরিয়ে এশিয়ার মধ্যে এক নম্বরে জায়গা করে নিল দেশের বাণিজ্যনগরী।
০২১৫
মুম্বই ভারতের সবচেয়ে জনবহুল শহর। ৬০৩ বর্গকিলোমিটারের সেই শহরের মোট জনসংখ্যা প্রায় আড়াই কোটি।
০৩১৫
অন্য দিকে, বেজিংয়ের আয়তন ১৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যাও মুম্বইয়ের তুলনায় বেশি। অথচ, শতকোটিপতিদের নিরিখে এশিয়ার ‘ফার্স্ট বয়’ মুম্বই।
০৪১৫
হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বৈশ্বিক ধনী তালিকা অনুসারে বর্তমানে এশিয়ার অন্য শহরের তুলনায় মুম্বইয়ে সবচেয়ে বেশি শতকোটিপতিদের বাস। অর্থাৎ, মুম্বই এখন এশিয়ার ‘শতকোটিপতিদের রাজধানী’।
০৫১৫
হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সমীক্ষা অনুযায়ী ২০২৪ সালে বিশ্বের সব থেকে শতকোটিপতি রয়েছেন আমেরিকার নিউ ইয়র্কে। মোট ১১৯ জন শতকোটিপতি নিউ ইয়র্কে রয়েছেন।
০৬১৫
এর পরেই জায়গা করে নিয়েছে লন্ডন। সেই শহরে শতকোটিপতিদের সংখ্যা ৯৭।
০৭১৫
তালিকায় এর পরেই নাম রয়েছে মুম্বইয়ের। বিশ্বের তৃতীয় হলেও এশিয়ার মধ্যে প্রথম।
০৮১৫
সমীক্ষা অনুযায়ী, মুম্বইয়ের শতকোটিপতিদের সংখ্যা ৯২। বেজিং এর পরেই। ৯১ জন শতকোটিপতি রয়েছে চিনের রাজধানীতে। তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে সাংহাই।
০৯১৫
এই প্রথম এশিয়ার ‘শতকোটিপতিদের রাজধানী’ হল বাণিজ্যনগরী মুম্বই।
১০১৫
যদিও ভারতের তুলনায় চিনের শতকোটিপতিদের সংখ্যা অনেক বেশি। ভারতে শতকোটিদের সংখ্যা ২৭১। চিনে সেই সংখ্যা ৮১৪।
১১১৫
চিনে এ বছর নতুন করে ২৪ জন শতকোটিপতি হয়েছেন। তবে বেজিংয়ে ১৮ জন শতকোটিপতিদের তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন।
১২১৫
মুম্বইয়ের সব শতকোটিপতিদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৪৪৫০০০ কোটি ডলার। যা আগের বছরের তুলনায় ৪৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৩১৫
অন্য দিকে, বেজিংয়ের মোট শতকোটিপতিদের সম্পত্তির পরিমাণ ২৬৫০০০ কোটি ডলার, যা গত বছরের তুলনায় ২৮ শতাংশ কমেছে।
১৪১৫
সমীক্ষা অনুযায়ী, মুম্বইয়ের ধনকুবের মুকেশ অম্বানীর মতো ব্যবসায়ীদের সম্পত্তির পরিমাণ গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে সব থেকে বেশি সম্পত্তি বৃদ্ধি পেয়েছে রিয়েল এস্টেট সংস্থার মালিক মঙ্গল প্রভাত লোধার। মুম্বইয়ের সেই ব্যবসায়ীর সম্পত্তির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ১১৬ শতাংশ।
১৫১৫
এইচসিএল কর্তা শিব নাদার এবং তার পরিবারের সম্পত্তির পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে সিরাম ইনস্টিটিউটের সাইরাস এস পুনাওয়ালা মোট সম্পত্তির পরিমাণ সামান্য হ্রাস পেয়েছে।