Oscar nominated movies: বহু বিভাগে মনোনীত হয়েও অস্কারের মঞ্চ থেকে বাদ পড়েছে এই ছবিগুলি
শুধু মাত্র একটি নয়, ১০-১১টি বিভাগে একসঙ্গে মনোনীত হওয়ার পরেও অস্কারের মঞ্চ থেকে বাদ পড়েছিল হলিউডের এই ছবিগুলি।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ১২ অগস্ট ২০২২ ১৬:১১
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১৩৫
হলিউডে এমন বহু ছবি রয়েছে যেগুলি অস্কারের জন্য পরিচালনা থেকে চিত্রনাট্য— প্রায় প্রতিটি বিভাগে মনোনীত হয়েছিল। কোনও কোনও ছবি ১০-১১টি বিভাগে মনোনীত হওয়ার পরেও একটিও অস্কার পায়নি। ছবির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা নিমন্ত্রিত সকলকেই অস্কারের মঞ্চ থেকে খালি হাতে ফিরে আসতে হয়েছিল।
০২৩৫
১৯৮২ সালে অ্যালিস ওয়াকারের লেখা ‘দ্য কালার পার্পল’ উপন্যাস অবলম্বনে তিন বছর পর একই নামের ছবি মুক্তি পেয়েছিল। এই ছবির পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন স্টিভেন স্পিলবার্গ। মোট ১১টি বিভাগের জন্য মনোনীত হলেও অ্যাকাডেমির তরফে জানানো হয়, স্টিভেন তাঁদের প্রিয় পরিচালক নন।
০৩৩৫
আমেরিকার ক্রাইম ঘরানার ‘দ্য গডফাদার’ ছবিটি আন্তর্জাতিক স্তরে প্রশংসা লাভ করে। ১৯৯০ সালে এই ছবির তৃতীয় পর্ব মুক্তি পায়। সাতটি বিভাগের জন্যে এই ছবিটি অস্কারে মনোনীত হলেও কোনও বিভাগেই এই ছবি পুরস্কার জিততে পারেনি। বরং, ‘ড্যান্সেস উইথ উলভস্’ ছবিটি সেই সাতটি বিভাগে জেতে।
০৪৩৫
২০০২ সালে মুক্তি পাওয়া ‘গ্যাঙ্গস অব নিউ ইয়র্ক’ ছবিটি অস্কারের ১০টি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়। তবে, ১০টির মধ্যে একটিও বিভাগে অস্কার না পেলেও মঞ্চে ‘দ্য পিয়ানিস্ট’ ছবির অভিনেতা অ্যাড্রিয়েন ব্রডির হাতে অস্কার তুলে দেন এই ছবির অভিনেতা ড্যানিয়েল ডে লুইস।
০৫৩৫
১৯৭৭ সালে ড্রামা ঘরানার ‘দ্য টার্নিং পয়েন্ট’ ছবিটি মোট ১১টি বিভাগের জন্য অস্কারে মনোনীত হয়। হার্বাট রস পরিচালিত এই ছবিটি একটি বিভাগেও পুরস্কার পায়নি। ওই একই বছরে মুক্তি পাওয়া কমেডি, ড্রামা ও রোম্যান্সের সংমিশ্রণে বানানো ‘অ্যানি হল’ ছবিটি অধিকাংশ বিভাগে অস্কার জেতে।
০৬৩৫
ডেভিড ও. রাসেল পরিচালিত ‘আমেরিকান হাসেল’ ছবিটি ২০১৩ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। অস্কারের ১০টি বিভাগে এই ছবিটি মনোনীত হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, একটি বিভাগের জন্যেও ‘আমেরিকান হাসেল’ অস্কার পায়নি। বরং, এই বিভাগের বেশির ভাগ পুরস্কার ‘গ্র্যাভিটি’ ও ‘১২ ইয়ার্স অব স্লেভ’ ছবি দু’টি জেতে।
০৭৩৫
চার্লস ব্র্যান্ডের লেখা ‘আই হার্ড ইউ পেইন্ট হাউসেস’ উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে ২০১৯ সালে ‘দ্য আইরিশম্যান’ ছবিটি মুক্তি পায়। ১০টি বিভাগের জন্য মনোনীত হওয়ার পরেও একটি বিভাগেও অস্কার জেতেনি এই ছবি।
০৮৩৫
১৯৬৮ সালে চার্লস পর্টিস ‘ট্রু গ্রিট’ নামের একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। এই উপন্যাসের উপর ভিত্তি করেই ২০১০ সালে কোয়েন ব্রাদার্সের পরিচালনায় ‘ট্রু গ্রিট’ ছবিটি মুক্তি পায়। ১০টি বিভাগের জন্য মনোনীত হলেও এই বিভাগের বেশির ভাগ পুরস্কার পায় ‘দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক’, ‘দ্য কিং’স স্পিচ’ ছবি দু’টি।
০৯৩৫
১৯৩৯ সালে ‘দ্য লিটল ফক্সেস’ নাটকের মূল গল্পের উপর ভিত্তি করে উইলিয়াম ওয়াইলারের পরিচালনায় তৈরি হয় ‘দ্য লিটল ফক্সেস’ ছবিটি। অস্কারের মঞ্চে ‘সিটিজেন কেন’, ‘দ্য মালটিজ ফ্যালকন’ মতো ছবিগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নাম লেখায় এই ছবিটি। ১৯৪১ সালে ন’টি বিভাগে অস্কারের জন্য মনোনীত হলেও উপস্থিত তারকাদের অবাক করে ‘বেস্ট ফিল্ম’ বিভাগে পুরস্কার জিতে নেয় ‘হাউ গ্রিন ইজ মাই ভ্যালি’।
১০৩৫
১৯৫৭ সালে ন’টি বিভাগে মনোনীত হওয়ার পর শেষ পর্যন্ত খালি হাতে অস্কারের মঞ্চ থেকে ফিরে আসে ‘পেটন প্লেস’ ছবিটি। রোম্যান্টিকতা ও নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ এই ছবিটি পরিচালনা করেন মার্ক রবসন।
১১৩৫
‘কুও ভাদিস’। লাতিন ভাষায় এই কথাটির অর্থ ‘কোথায় যাচ্ছ?’ ১৯৫১ সালে এই ছবিটি মার্ভিন লেরয় পরিচালনায় মুক্তি পেয়েছে। আটটি বিভাগের জন্য অস্কারে মনোনীত হয়েছিল ‘কুও ভাদিস’। কিন্তু একটি অস্কারও এই ছবির ভাগ্যে জোটেনি।
১২৩৫
সম্প্রতি ‘কনজুরিং’ ফিল্ম সিরিজের ‘দ্য নান’ হরর ঘরানার ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম। কিন্তু ‘দ্য নান স্টোরি’ ছবিটি দেখেছেন কি? ১৯৫৯ সালে এই ছবিটি ফ্রেড জিনেম্যানের পরিচালনায় মুক্তি পায়। আটটি বিভাগের জন্য মনোনীত হলেও অস্কারের মঞ্চ থেকে খালি হাতে ফিরে আসে ‘দ্য নান স্টোরি’। ওই বছর ১২টি বিভাগের মধ্যে ১১টি বিভাগে অস্কার জিতেছে ‘বেন-হুর’ ছবিটি।
১৩৩৫
রবার্ট ওয়াইজ পরিচালিত ‘দ্য স্যান্ড পেবলস্’ ছবিটি ১৯৬৬ সালে মুক্তি পায়। তিন ঘণ্টা দৈর্ঘ্যের এই ছবিটি অস্কারের মঞ্চে আটটি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়। কিন্তু সেই বছর ‘আ ম্যান ফর অল সিজনস্’ ছবিটিই ছ’টি অস্কার জেতে।
১৪৩৫
জোসেফ মেরিকের জীবনীর উপর ১৯৮০ সালে ‘দ্য এলিফ্যান্ট ম্যান’ ছবিটি মুক্তি পায়। ডেভিড লিঞ্চ এই ছবির পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। এই ছবিটি আটটি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়েও অস্কার জেতেনি।
১৫৩৫
‘রেইডার্স অব দ্য লস্ট আর্ক’, ‘চ্যারিয়টস্ অব ফায়ার’ ছবির সঙ্গে অস্কারের মঞ্চে মনোনীত হয়েছিল ‘র্যাগটাইম’ ছবিটিও। ১৯৮১ সালে মুক্তি পাওয়া মাইলো ফরম্যান পরিচালিত এই ছবিটি আটটি বিভাগের জন্য মনোনীত হলেও অস্কারের মঞ্চ থেকে খালি হাতে ফিরে আসে।
১৬৩৫
১৯৯৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘দ্য রিমেইনস অব দ্য ডে’ ছবিটি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কাজুয়ো ইশিগুরোর লেখা উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে বানানো হয়। আটটি বিভাগে অস্কারের জন্য মনোনীতও হয়েছিল এই ছবিটি। কিন্তু সেই বছর অস্কারে ‘ফিলাডেলফিয়া’, ‘দ্য পিয়ানো’ ছবি দু’টিও মনোনীত হয়। শেষে মঞ্চ থেকে অস্কার না নিয়েই ফিরে আসে ‘দ্য রিমেইনস অব দ্য ডে’।
১৭৩৫
১৯৯৪ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন’ সাতটি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়। এই ছবিটি অন্তত একটি অস্কার পাওয়ার যোগ্য, এমনই ভেবেছিলেন সকলে। কিন্তু এই ছবির ভাগ্যে একটিও অস্কার না জোটায় অবাক হন সকলে। অ্যাকাডেমির তরফে এই প্রসঙ্গে জানানো হয়, সেই বছর একসঙ্গে প্রচুর ভাল ছবি মুক্তি পায়। যেখানে ‘ফরেস্ট গাম্প’, ‘দ্য লায়ন কিং’, ‘কুইজ শো’ ছবিগুলি মনোনীত হয়েছে সেখানে ‘দ্য শশাঙ্ক রিডেম্পশন’কে অস্কারের মঞ্চ থেকে বাদ পড়েছে।
১৮৩৫
পুলিৎজ়ার প্রাপ্ত উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে ১৯৫৪ সালে মুক্তি পায় ‘দ্য কেইন মিউটিনি’ ছবিটি। মোট সাতটি বিভাগে মনোনীত হলেও অস্কারের মঞ্চে জিততে পারেনি এই ছবি।
১৯৩৫
১৯৫৯ সালে ‘বেন-হুর’ ছবিটির অস্কার জয়ের মাঝে হারিয়ে যায় ‘অ্যানাটমি অব আ মার্ডার’। কোর্টরুম ড্রামা ঘরানার এই ছবিটি সাতটি বিভাগে মনোনীত হওয়ার পরেও অস্কারের মঞ্চ থেকে ফাঁকা হাতে ফিরে আসে।
২০৩৫
১৯৯৮ সালে ‘দ্য থিন রেড লাইন’ ছবিটিকে অস্কারের জন্য সাতটি বিভাগে মনোনীত করা হয়। তবে এই ছবিটি স্টিভেন স্পিলবার্গের ‘সেভিং প্রাইভেট রয়্যান’ ছবির কাছে হার মানে। ফলে অস্কার ছাড়াই ফিরে আসে ‘দ্য থিন রেড লাইন’।
২১৩৫
১৯৬২ সালে লিউয়িস মাইলস্টোন পরিচালিত ‘মিউটিনি অন দ্য বাউন্টি’ ছবিটি মুক্তি পায়। সাতটি বিভাগের জন্য মনোনীত হওয়ার পরেও একটি অস্কার লাভ করেনি এই ছবি।
২২৩৫
১৯৪৩ সালে মুক্তি পায় ‘মাদাম কুরি’ ছবিটি। কিন্তু ‘কাসাব্লাঙ্কা’ ছবির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় থাকা এই ছবিটি অস্কারের জন্য সাতটি বিভাগে মনোনীত হলেও তার মধ্যে একটি বিভাগেও অস্কার জিততে পারেনি।
২৩৩৫
২০১৫ সালে হলিউড অভিনেতা ম্যাট ড্যামন ‘দ্য মার্শিয়ান’ ছবিতে অভিনয় করে সকলের মন জিতে নেয়। এই ছবিটি অস্কারের জন্য সাতটি বিভাগে মনোনীত হয়। কিন্তু কোনও বিভাগেই অস্কার জিততে পারেনি ‘দ্য মার্শিয়ান’।
২৪৩৫
১৯৪৪ সালে মুক্তি পাওয়া বিলি ওয়াইল্ডার পরিচালিত ‘ডবল ইনডেমনিটি’ ছবিটি সাতটি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়। পরিচালক নিশ্চিন্ত ছিলেন, তাঁর ছবিটি অন্তত একটি অস্কার পাবে। কিন্তু সেই সাতটি বিভাগের জন্যেই অস্কার জেতে ‘গোয়ি মাই ওয়ে’ ছবিটি। শেষে অস্কারের মঞ্চ থেকে ‘ডবল ইনডেমনিটি’ ছবিটি খালি হাতে ফেরে।
২৫৩৫
১৯৬৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘হাওয়াই’ ছবিটি সাতটি বিভাগের জন্য মনোনীত হয়। কিন্তু অস্কার পাওয়া থেকে বাদ পড়ে এই ছবি।
২৬৩৫
‘দ্য স্যান্ড পেবলস্’ ছবিটির পর রবার্ট ওয়াইজ পরিচালিত আরও একটি ছবি ‘স্টার!’ অস্কারের জন্য সাতটি বিভাগে মনোনীত হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, ১৯৬৮ সালে মুক্তি পাওয়া এই ছবিও রবার্টকে অস্কার এনে দিতে পারেনি।
২৭৩৫
জেমস এল ব্রুকসের পরিচালনায় ১৯৮৭ সালে হাস্যরস ও রোম্যান্টিকতায় ভরা ‘ব্রডকাস্ট নিউজ’ ছবিটি মুক্তি পায়। মোট সাতটি বিভাগে মনোনীত হওয়ার পরেও এই ছবিটি অস্কার পাওয়া থেকে বাদ পড়ে।
২৮৩৫
১৯৯১ সালে মুক্তি পায় রোম্যান্টিক ড্রামা ঘরানার ছবি ‘দ্য প্রিন্স অব টাইডস্’। সাতটি বিভাগের জন্য অস্কারে মনোনীতও হয়েছিল এই ছবি। কিন্তু সেই বছর ‘দ্য সাইলেন্স অব দ্য ল্যাম্বস্’ ছবিটি পাঁচটি এবং ‘টার্মিনেটর ২’ ছবিটি চারটি অস্কার পায়। তাই ‘দ্য প্রিন্স অব টাইডস্’ ছবিটি অস্কার থেকে বাদ পড়ে।
২৯৩৫
১৯৯৩ সালে ‘ইন দ্য নেম অব দ্য ফাদার’ ছবিটি মুক্তি পায়। এই ছবিটিও সাতটি বিভাগে মনোনীত হওয়ার পর অস্কার থেকে বাদ পড়ে।
৩০৩৫
‘দ্য সিক্সথ সেন্স’, ‘আমেরিকান বিউটি’, ‘দ্য গ্রিন মাইল’ ছবিটির সঙ্গে একই বছরেই অস্কারের জন্য মনোনীত হয় ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দ্য ইনসাইডার’ ছবিটিও। সাতটি বিভাগে মনোনীত হলেও এই ছবি একটিও অস্কার পায়নি।
৩১৩৫
২০০৩ সালে মুক্তি পায় ‘সিবিস্কিট’ ছবিটি। সাতটি বিভাগের জন্য মনোনীতও হয়েছিল এই ছবি। ১১টি অস্কারের মধ্যে ১১টিই পায় ‘দ্য লর্ড অব দ্য রিংস: দ্য রিটার্ন অব দ্য কিং’ ছবিটি। ফলে একটিও অস্কার জেতেনি ‘সিবিস্কিট’।
৩২৩৫
১৯৪২ সালে ‘দ্য টক অব দ্য টাউন’ কমেডি ড্রামা ঘরানার ছবিটি সাতটি বিভাগের জন্য মনোনীত হওয়ার পরেও অস্কারের মঞ্চ থেকে বাদ পড়ে।
৩৩৩৫
রোম্যান্স ও নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ ‘র্যান্ডম হার্ভেস্ট’ ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৪১ সালে। সাতটি বিভাগে মনোনীত হয় এই ছবিটি। কিন্তু সেই বছর ‘মেসার্স মিনিভার’ ছবিটি ছ’টি বিভাগে অস্কার জেতে। অস্কারের মঞ্চ থেকে বাদ পড়ে ‘র্যান্ডম হার্ভেস্ট’।
৩৪৩৫
১৯৪৯ সালে কমেডি ড্রামা ঘরানার ছবি ‘কাম টু দ্য স্টেবল’ ছবিটি অস্কারের মঞ্চে সাতটি বিভাগে মনোনীত হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অস্কারের মঞ্চ থেকে বাদ পড়ে হেনরি কোস্টার পরিচালিত এই ছবি।
৩৫৩৫
১৯৪০ সালে মুক্তি পায় উইলিয়াম ওয়াইলার পরিচালিত ‘দ্য লেটার’ ছবিটি। ‘রেবেকা’, ‘দ্য ডিক্টেটর’ ছবিটির সঙ্গে অস্কারে মনোনীত হয়েছিল এই ছবিটি। সাতটি বিভাগে মনোনীত হওয়ার পরেও অস্কারের মঞ্চ থেকে বাদ পড়ে ‘দ্য লেটার’।