গত ৩১ জুলাই ইরানের রাজধানী তেহরানে খুন হন স্বাধীনতাপন্থী প্যালেস্টাইনি গোষ্ঠী হামাসের সর্বেসর্বা ইসমাইল হানিয়া। দাবি ওঠে, হানিয়াকে খুন করা হয়েছে রিমোট কন্ট্রোল বোমার সাহায্যে। তাঁকে খুন করতে নাকি দু’মাস আগে ইরানের রাজধানী তেহরানের সেই গেস্ট হাউসে দূরনিয়ন্ত্রক বোমা বসিয়েছিল ইজ়রায়েলি গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ।
ইরানের সংবিধান মেনে প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর ৫০ দিনের মধ্যে ভাইস প্রেসিডেন্ট (অন্তর্বর্তিকালীন প্রেসিডেন্ট), পার্লামেন্টের স্পিকার এবং বিচার বিভাগের প্রধানকে নিয়ে গঠিত ‘কাউন্সিল’ দেশে নতুন করে নির্বাচনের আয়োজন করেছিল। সেই নির্বাচনেই কট্টর রক্ষণশীল প্রতিদ্বন্দ্বী সঈদ জালিলিকে হারিয়ে ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন পেজ়েশকিয়ান।
যে হিজাব নিয়ে রইসির বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে উঠেছিল, সেই বিষয়টিকেই হাতিয়ার বানিয়ে ভোটপ্রচারে নেমেছিলেন পেজ়েশকিয়ান। ইরানের মজ়লিসের সদস্য পেজ়েশকিয়ান প্রচারের সময় কুখ্যাত নীতিপুলিশের সমালোচনা করেন এবং ‘ঐক্য ও সংহতির’ প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পাশাপাশি বিশ্ব থেকে ইরানের ‘আলাদা’ থাকার নীতি শেষ করার কথা বলেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy