Advertisement
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
International Gallery

প্রাগৈতিহাসিক যুগে পূজিত হত টেমস? লন্ডনে ব্রোঞ্জ যুগের রহস্যময় মন্দির ঘিরে বাড়ছে জল্পনা

ইতিহাসের পাতায় নানা ঘটনার বিবরণ মিললেও এখনও বহু রহস্যেরই সমাধান অধরা। লন্ডনের টেমস নদীকে ঘিরেও নানা রহস্য জড়িয়ে রয়েছে। ধর্মীয় মর্যাদার বিচারে প্রাচীনকালে টেমসকে কী চোখে দেখা হত? দীর্ঘ দিন ধরে সে উত্তর খুঁজছেন অনেক ইতিহাসবিদ। প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, এ বার সে রহস্য ভেদ করে ফেলেছেন তাঁরা।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৮ অক্টোবর ২০১৯ ১০:২৬
Share: Save:
০১ ১৬
ইতিহাসের পাতায় নানা ঘটনার বিবরণ মিললেও এখনও বহু রহস্যেরই সমাধান অধরা। লন্ডনের টেমস নদীকে ঘিরেও নানা রহস্য জড়িয়ে রয়েছে। ধর্মীয় মর্যাদার বিচারে প্রাচীনকালে টেমসকে কী চোখে দেখা হত? দীর্ঘ দিন ধরে সে উত্তর খুঁজছেন অনেক ইতিহাসবিদ। প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, এ বার সে রহস্য ভেদ করে ফেলেছেন তাঁরা।

ইতিহাসের পাতায় নানা ঘটনার বিবরণ মিললেও এখনও বহু রহস্যেরই সমাধান অধরা। লন্ডনের টেমস নদীকে ঘিরেও নানা রহস্য জড়িয়ে রয়েছে। ধর্মীয় মর্যাদার বিচারে প্রাচীনকালে টেমসকে কী চোখে দেখা হত? দীর্ঘ দিন ধরে সে উত্তর খুঁজছেন অনেক ইতিহাসবিদ। প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, এ বার সে রহস্য ভেদ করে ফেলেছেন তাঁরা।

০২ ১৬
অনেকেই জানেন, ব্রোঞ্জ ও লৌহ যুগে বর্তমান ব্রিটেনের প্রাচীন অধিবাসীরা দেবতাকে তুষ্ট করতে বা মৃতের আত্মার শান্তির জন্য নানা জিনিস উপহার হিসাবে নদীতে অর্পণ করতেন। সম্প্রতি পূর্ব লন্ডনের এক জায়গায় খনন কার্য চালানোর পর গবেষকদের দাবি, খ্রিস্টপূর্ব নবম শতকে ব্রোঞ্জ যুগে শুধুমাত্র টেমস নদীকে শ্রদ্ধা জানাতে একটি আস্ত মন্দিরই গড়ে উঠেছিল।

অনেকেই জানেন, ব্রোঞ্জ ও লৌহ যুগে বর্তমান ব্রিটেনের প্রাচীন অধিবাসীরা দেবতাকে তুষ্ট করতে বা মৃতের আত্মার শান্তির জন্য নানা জিনিস উপহার হিসাবে নদীতে অর্পণ করতেন। সম্প্রতি পূর্ব লন্ডনের এক জায়গায় খনন কার্য চালানোর পর গবেষকদের দাবি, খ্রিস্টপূর্ব নবম শতকে ব্রোঞ্জ যুগে শুধুমাত্র টেমস নদীকে শ্রদ্ধা জানাতে একটি আস্ত মন্দিরই গড়ে উঠেছিল।

০৩ ১৬
টেমসকে সে সময় ঈশ্বরের অবতার হিসাবে পুজো করা হত বলেই ওই ধর্মীয় স্থল গড়ে উঠেছিল বলে মনে করছেন ইতিহাসবিদরা। সেখান থেকে কয়েকশো ব্রোঞ্জের নিদর্শন উদ্ধার করেছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। টেমসে অর্পণ করার জন্য নিদর্শনগুলি মন্দির চত্বরের মাটির নীচে রেখে দিয়েছিলেন প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষেরা।

টেমসকে সে সময় ঈশ্বরের অবতার হিসাবে পুজো করা হত বলেই ওই ধর্মীয় স্থল গড়ে উঠেছিল বলে মনে করছেন ইতিহাসবিদরা। সেখান থেকে কয়েকশো ব্রোঞ্জের নিদর্শন উদ্ধার করেছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। টেমসে অর্পণ করার জন্য নিদর্শনগুলি মন্দির চত্বরের মাটির নীচে রেখে দিয়েছিলেন প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষেরা।

০৪ ১৬
ব্রিটেনের আর্কিওলজিক্যাল সলিউশন নামে এক সংস্থার প্রত্নতাত্ত্বিকেরা ওই মন্দির চত্বরে খোঁজাখুঁজির কাজ করেছেন। সংস্থার এক প্রত্নতাত্ত্বিক অ্যান্ডি প্রিচি বলেন, ‘‘ওই জায়গায় অনুসন্ধানের পর তাম্র যুগে ধাতু তৈরির পদ্ধতি ও তার ব্যবহার সম্পর্কে অনেক কিছু জানা গিয়েছে। এ ছাড়া সে কালে ধর্মীয় মূল্যবোধে ধাতুর কী স্থান ছিল, তা-ও জানা গিয়েছে।”

ব্রিটেনের আর্কিওলজিক্যাল সলিউশন নামে এক সংস্থার প্রত্নতাত্ত্বিকেরা ওই মন্দির চত্বরে খোঁজাখুঁজির কাজ করেছেন। সংস্থার এক প্রত্নতাত্ত্বিক অ্যান্ডি প্রিচি বলেন, ‘‘ওই জায়গায় অনুসন্ধানের পর তাম্র যুগে ধাতু তৈরির পদ্ধতি ও তার ব্যবহার সম্পর্কে অনেক কিছু জানা গিয়েছে। এ ছাড়া সে কালে ধর্মীয় মূল্যবোধে ধাতুর কী স্থান ছিল, তা-ও জানা গিয়েছে।”

০৫ ১৬
প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, এর আগে লন্ডনে ব্রোঞ্জ যুগের এত বড় নিদর্শন কখনও মেলেনি। এই নিদর্শনগুলি ব্রিটেনের তৃতীয় বৃহত্তম।

প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, এর আগে লন্ডনে ব্রোঞ্জ যুগের এত বড় নিদর্শন কখনও মেলেনি। এই নিদর্শনগুলি ব্রিটেনের তৃতীয় বৃহত্তম।

০৬ ১৬
ঠিক কোন জায়গায় এই অনুসন্ধান করা হয়েছিল? প্রত্নতাত্ত্বিকেরা জানিয়েছেন, লন্ডনের হ্যাভেরিং নামে একটি বোরোতে রেইনহ্যাম নামে এক জায়গার কাছেই রয়েছে এই জায়গাটি। টেমসের কাছের ওই জলাভূমি প্রায়ই বন্যায় ভেসে যেত।

ঠিক কোন জায়গায় এই অনুসন্ধান করা হয়েছিল? প্রত্নতাত্ত্বিকেরা জানিয়েছেন, লন্ডনের হ্যাভেরিং নামে একটি বোরোতে রেইনহ্যাম নামে এক জায়গার কাছেই রয়েছে এই জায়গাটি। টেমসের কাছের ওই জলাভূমি প্রায়ই বন্যায় ভেসে যেত।

০৭ ১৬
এই অনুসন্ধানটি গুরুত্বপূর্ণ কেন? আসলে প্রাগৈতিহাসিক যুগে নদীকে যে দেবতা হিসাবে পুজো করা হত, তা জানা থাকলেও বড় আকারের প্রমাণ মিলল এই প্রথম। এমনটাই দাবি প্রত্নতাত্ত্বিকদের। ব্রিটেন ছাড়াও সে সময় ইউরোপ এবং দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় এশিয়াতেও নাকি এই প্রথা বজায় ছিল।

এই অনুসন্ধানটি গুরুত্বপূর্ণ কেন? আসলে প্রাগৈতিহাসিক যুগে নদীকে যে দেবতা হিসাবে পুজো করা হত, তা জানা থাকলেও বড় আকারের প্রমাণ মিলল এই প্রথম। এমনটাই দাবি প্রত্নতাত্ত্বিকদের। ব্রিটেন ছাড়াও সে সময় ইউরোপ এবং দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় এশিয়াতেও নাকি এই প্রথা বজায় ছিল।

০৮ ১৬
কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রাগৈতিহাসিক যুগে নদীকে মূলত নারী রূপেই পুজো করা হত। যেমন এ দেশের গঙ্গা বা ইতালিতে তিবের নদীকে যেমন তিবেরিনাস অথবা প্যারিসের স্যেন নদীকে সেক্যুয়ানা নামে পূজিত হত।

কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রাগৈতিহাসিক যুগে নদীকে মূলত নারী রূপেই পুজো করা হত। যেমন এ দেশের গঙ্গা বা ইতালিতে তিবের নদীকে যেমন তিবেরিনাস অথবা প্যারিসের স্যেন নদীকে সেক্যুয়ানা নামে পূজিত হত।

০৯ ১৬
নদীকে মাতৃরূপে বা নারীরূপে পুজোর কারণ নিয়ে নানা মত রয়েছে। রয়েছে নদীর উত্পত্তি নিয়ে প্রাচীন নানা বিশ্বাসও। সবচেয়ে প্রচলিত বিশ্বাস, দুই দেবীর মধ্যে তর্ক হওয়ায় একে অন্যকে নদীতে পরিণত করে দিয়েছিলেন। বা তাঁকে সেই নদীতে মিশিয়ে দিয়েছিলেন। অন্য এক মতে, স্বর্গে নিজেকে নদীতে রূপান্তরিত করার পর ধরিত্রীকে সুফলা করতে পৃথিবীতে নদী হিসাবে নেমে এসেছেন বিভিন্ন দেব-দেবী।

নদীকে মাতৃরূপে বা নারীরূপে পুজোর কারণ নিয়ে নানা মত রয়েছে। রয়েছে নদীর উত্পত্তি নিয়ে প্রাচীন নানা বিশ্বাসও। সবচেয়ে প্রচলিত বিশ্বাস, দুই দেবীর মধ্যে তর্ক হওয়ায় একে অন্যকে নদীতে পরিণত করে দিয়েছিলেন। বা তাঁকে সেই নদীতে মিশিয়ে দিয়েছিলেন। অন্য এক মতে, স্বর্গে নিজেকে নদীতে রূপান্তরিত করার পর ধরিত্রীকে সুফলা করতে পৃথিবীতে নদী হিসাবে নেমে এসেছেন বিভিন্ন দেব-দেবী।

১০ ১৬
প্রত্নতাত্ত্বিকেরা জানিয়েছেন, টেমস উপত্যকার জলাভূমিতে ওই চত্বরটি ৬০ বর্গমিটার জায়গা জুড়ে ছিল। কেন্দ্রে ছিল ছ’মিটার ব্যাসার্ধের একটি গোলাকার বিল্ডিং। ওই বিল্ডিংয়ের উত্তর দিকে ছিল এর প্রবেশপথ। দক্ষিণ দিক থেকে টেমস নদী দেখা যেত।

প্রত্নতাত্ত্বিকেরা জানিয়েছেন, টেমস উপত্যকার জলাভূমিতে ওই চত্বরটি ৬০ বর্গমিটার জায়গা জুড়ে ছিল। কেন্দ্রে ছিল ছ’মিটার ব্যাসার্ধের একটি গোলাকার বিল্ডিং। ওই বিল্ডিংয়ের উত্তর দিকে ছিল এর প্রবেশপথ। দক্ষিণ দিক থেকে টেমস নদী দেখা যেত।

১১ ১৬
দক্ষিণ দিকেই মিলেছে চারটি কুয়ো। প্রত্যেকটিই প্রায় এক মিটার গভীর। তার মধ্যে থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪৫৩টি সূক্ষ্ম কারুকাজ করা ধাতব দ্রব্য। প্রায় প্রতিটিই ইচ্ছে করে অল্প ভাঙা। প্রাগৈতিহাসিক যুগে যেমনটা দেখতে পাওয়া যেত।

দক্ষিণ দিকেই মিলেছে চারটি কুয়ো। প্রত্যেকটিই প্রায় এক মিটার গভীর। তার মধ্যে থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪৫৩টি সূক্ষ্ম কারুকাজ করা ধাতব দ্রব্য। প্রায় প্রতিটিই ইচ্ছে করে অল্প ভাঙা। প্রাগৈতিহাসিক যুগে যেমনটা দেখতে পাওয়া যেত।

১২ ১৬
মিলেছে ৩৮টি তরোয়ালের অংশবিশেষ। ১৪৬টি তামার কুঠারের টুকরো ও ৪০টি ছুরি, বর্মের টুকরো। এ ছাড়াও একশোর বেশি ধাতব পাতও মিলেছে। সব মিলিয়ে এর মোট ওজন ৪৫ কিলোগ্রাম। ধাতব দ্রব্য ছাড়াও মাটির কাজের বহু নিদর্শনও খুঁজে পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা।

মিলেছে ৩৮টি তরোয়ালের অংশবিশেষ। ১৪৬টি তামার কুঠারের টুকরো ও ৪০টি ছুরি, বর্মের টুকরো। এ ছাড়াও একশোর বেশি ধাতব পাতও মিলেছে। সব মিলিয়ে এর মোট ওজন ৪৫ কিলোগ্রাম। ধাতব দ্রব্য ছাড়াও মাটির কাজের বহু নিদর্শনও খুঁজে পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা।

১৩ ১৬
প্রাগৈতিহাসিক যুগের প্রথা অনুযায়ী, ওই দ্রব্যগুলো নদীর কাছে জলাভূমিতে পুঁতে না ফেলে তা ছুড়ে ফেলা হত নদীর জলে। তবে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, নদীতে ছুড়ে ফেলার আগে ওই নিদর্শনগুলি হয়তো পবিত্র দ্রব্য মনে করে বিল্ডিংয়ের ভিতরে জমা করা হত এবং কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সময় তা নদীতে ছুড়ে ফেলা হত।

প্রাগৈতিহাসিক যুগের প্রথা অনুযায়ী, ওই দ্রব্যগুলো নদীর কাছে জলাভূমিতে পুঁতে না ফেলে তা ছুড়ে ফেলা হত নদীর জলে। তবে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, নদীতে ছুড়ে ফেলার আগে ওই নিদর্শনগুলি হয়তো পবিত্র দ্রব্য মনে করে বিল্ডিংয়ের ভিতরে জমা করা হত এবং কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সময় তা নদীতে ছুড়ে ফেলা হত।

১৪ ১৬
টেমস নদীর উপত্যকায় ওই চত্বরটি সত্যিই যদি কোনও জলদেবতার ধর্মস্থান হয় এবং নদীর জলে তথাকথিত পবিত্র দ্রব্যগুলি ছুড়ে ফেলা হত, তা হলে আরও একটি প্রশ্ন উঠে এসেছে প্রত্নতাত্ত্বিকদের মনে। সে যুগে টেমস নদীকে কি দেবী বা দেবতা হিসাবে পুজো করা হত?

টেমস নদীর উপত্যকায় ওই চত্বরটি সত্যিই যদি কোনও জলদেবতার ধর্মস্থান হয় এবং নদীর জলে তথাকথিত পবিত্র দ্রব্যগুলি ছুড়ে ফেলা হত, তা হলে আরও একটি প্রশ্ন উঠে এসেছে প্রত্নতাত্ত্বিকদের মনে। সে যুগে টেমস নদীকে কি দেবী বা দেবতা হিসাবে পুজো করা হত?

১৫ ১৬
ব্রিটেনে অন্তত ছ’টি রোমান বা রোমানো সেলটিক ধর্মস্থান রয়েছে। সবক’টিই প্রায় ওই রেইনহ্যাম চত্বরের থেকে ৯০০ বছরের পুরনো। অষ্টাদশ শতকের সাহিত্যের একটি জনপ্রিয় চরিত্রের খোঁজ মেলে, তা হল অল্ড ফাদার টেমস। কিন্তু, কোনও জায়গা থেকেই এর প্রমাণ মেলেনি যে টেমসকে দেব-দেবী হিসাবে পুজো করা হত।

ব্রিটেনে অন্তত ছ’টি রোমান বা রোমানো সেলটিক ধর্মস্থান রয়েছে। সবক’টিই প্রায় ওই রেইনহ্যাম চত্বরের থেকে ৯০০ বছরের পুরনো। অষ্টাদশ শতকের সাহিত্যের একটি জনপ্রিয় চরিত্রের খোঁজ মেলে, তা হল অল্ড ফাদার টেমস। কিন্তু, কোনও জায়গা থেকেই এর প্রমাণ মেলেনি যে টেমসকে দেব-দেবী হিসাবে পুজো করা হত।

১৬ ১৬
গত সাড়ে পাঁচ হাজার বছর ধরেই টেমস নদীতে নানা জিনিস অর্পণ করা হচ্ছে। তবে টেমস দেব-দেবী হিসাবে পূজিত হত কি না, তা বলার জন্য এই প্রমাণ যথেষ্ট নয় বলেই মনে করছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। তাঁরা আরও জোরাল প্রমাণ খুঁজছেন। তবে রেইনহ্যাম চত্বরের অনুসন্ধান যে ব্রোঞ্জ যুগের অতি গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

গত সাড়ে পাঁচ হাজার বছর ধরেই টেমস নদীতে নানা জিনিস অর্পণ করা হচ্ছে। তবে টেমস দেব-দেবী হিসাবে পূজিত হত কি না, তা বলার জন্য এই প্রমাণ যথেষ্ট নয় বলেই মনে করছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। তাঁরা আরও জোরাল প্রমাণ খুঁজছেন। তবে রেইনহ্যাম চত্বরের অনুসন্ধান যে ব্রোঞ্জ যুগের অতি গুরুত্বপূর্ণ এক অংশ তাতে কোনও সন্দেহ নেই।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy