প্রশাসনের তরফে তৎপরতা দেখা গিয়েছে পরিস্থিতি সামাল দিতে। কিন্তু এখনও শহরের সব এলাকায় ত্রাণ পৌঁছানো যায়নি। পানীয় জলের সমস্যাও মেটেনি এখনও।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতাশেষ আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৬:৩৬
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৮
টানা তিন দিন ধরে অতি ভারী বৃষ্টি। দক্ষিণ ভারতের ব্যস্ত শহর চেন্নাইয়ের জনজীবন কার্যত থমকে গিয়েছে দুর্যোগের দাপটে। যদিও ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম সরে গিয়েছে, তবে পরিস্থিতির এখনও সে ভাবে উন্নতি হয়নি। ত্রাণ, পানীয় জল নিয়ে যথেষ্ট সমস্যায় রয়েছেন বাসিন্দারা।
০২০৮
প্রশাসনের তরফে তৎপরতা দেখা গিয়েছে পরিস্থিতি সামাল দিতে। কিন্তু উদ্ধারকারীদের বক্তব্যে জানা যাচ্ছে, শহরের সব এলাকায় এখনও পৌঁছায়নি সাহায্য। এই অবস্থায় ক্ষোভ উঁকি দিয়েছে বহু বাসিন্দাদের মধ্যেই।
০৩০৮
আবার এমন বেশ কিছু এলাকা রয়েছে যেখানে জল নেমেছে ঠিকই, কিন্তু বেশ কয়েকটি বাড়ি থেকে কয়েক জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে।
০৪০৮
গত ২৪ ঘণ্টায় ডুবে মৃত্যু হয়েছে চার জনের। তাই উদ্ধারকারীরা আশঙ্কা করছেন যে, এমন আরও কিছু দেহ মিললেও মিলতে পারে।
০৫০৮
বহু এলাকায় ত্রাণ পৌঁছচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠছে। সঙ্গে বাড়ছে ক্ষোভ। বাসিন্দাদের অনেকেরই দাবি, গত তিন দিন ধরে ঘরবন্দি।
০৬০৮
শহরে বিদ্যুৎ নেই। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সঙ্কট শুরু হয়েছে। সেই সমস্যাকে আরও বাড়িয়েছে পানীয় জলের সমস্যা।
০৭০৮
বুধবার এক জনের মৃত্যু হওয়ায় চেন্নাইয়ে গত তিন দিনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৭। উদ্ধারকারীরা ৫০ হাজার বাসিন্দাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে দিয়েছিলেন। জল ঢুকে যাওয়ার কারণে এক লাখেরও বেশি মানুষ ভিটেমাটিছাড়া।
০৮০৮
কেউ আশ্রয় নিয়েছেন সরকারের ত্রাণ শিবিরে। কেউ কেউ আবার সস্তার হোটেলে উঠেছেন। বহু বাড়ি এখনও জলের তলায়।