communist parties in bangladesh has called for a boycott on their upcoming election dgtl
Left and Democratic Alliance of Bangladesh
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘সাজানো’! ভোট বয়কটের ডাক দিল বাংলাদেশের বামেরাও
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১২ দলের জোট ভোট বয়কটের পর, আবার নয়া বিতর্ক বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৫:৫০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
সামনেই বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ভোট যত এগিয়ে আসছে ততই নির্বাচনকে ঘিরে নানা রকমের বিতর্ক তৈরি হচ্ছে।
০২১০
নির্বাচনকে ‘সাজানো’ বলে দাবি করে সরব বাংলাদেশের বাম জোট। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন বয়কটের প্রচারে পথে নামল সে দেশের বাম ও গণতান্ত্রিক জোট।
০৩১০
বাংলাদেশ সমাজতন্ত্রী দল (বাসদ), বিপ্লবী কমিউনিস্ট লিগ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক পার্টি-সহ একাধিক বাম দল এই ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছে বলে সে দেশের সংবাদপত্র ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে।
০৪১০
আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে জাতীয় সংসদের মোট ৩০০টি আসনে নির্বাচন হবে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদার নেতৃত্বাধীন বিএনপি এবং তাদের সহযোগী জামাতে ইসলামি-সহ কয়েকটি দল নির্বাচন বয়কটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
০৫১০
নাগরিকদের কাছে ভোট বয়কটের আবেদন জানিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে প্রচারেও নেমেছে তারা। এ বার একই পথে হাঁটল কয়েকটি বামদলের জোটও।
০৬১০
তাদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আয়োজিত ‘সাজানো নির্বাচন’ দেশকে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সঙ্কটের দিকে নিয়ে যাবে।
০৭১০
হাসিনা সরকার নির্বাচনে অংশ না-নেওয়া দলগুলির সভা-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায় মুখে কালো কাপড় বেঁধে প্রতিবাদ জমায়েত করেন বামজোটের নেতা-কর্মী-সমর্থকেরা।
০৮১০
সেখানে ‘নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের’ ব্যবস্থাপনায় নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি তোলেন তাঁরা।
০৯১০
সিপিবি-র সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘‘হাসিনা সরকার একতরফা ভাবে আগামী ৭ জানুয়ারি সাজানো ‘আমি আর ডামি’ নির্বাচনের আয়োজন করেছে। দেশকে ভয়ঙ্কর পরিণতির হাত থেকে বাঁচাতে সংসদ ভেঙে দিয়ে সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। আর নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন করাতে হবে।’’
১০১০
বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজের দাবি, ‘‘গণতন্ত্র বাঁচাতেই আজ আমরা পথে নেমেছি।’’