আবর্জনাস্তুপে পড়ে থাকার পর হাসপাতালে সেই শিশু। ছবি টুইটার ভিডিয়োর দৃশ্য।
কন্যা ভ্রূণ হত্যা বা জন্মের পর কন্যা সন্তানকে ফেলে দেওয়ার ঘটনা একবিংশ শতাব্দীতেও ঘটে থাকে এ দেশে। কিছুদিন আগেই রাজস্থানের নাগৌর এলাকার এক আবর্জনাস্তুপে নবজাতক কন্যা সন্তানের পড়ে থাকার ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল নেট দুনিয়ায়। তার পর সেই শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে প্রশাসন। সেই পরিত্যক্ত কন্যা শিশুটিকে সম্প্রতি দত্তক নিলেন রাজস্থানের এক সাংবাদিক দম্পতি।
কন্যা শিশুটি যখন আবর্জনাস্তুপে পড়ে থাকার ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই তা চোখে পড়ে ওই সাংবাদিক দম্পতির। এর পরই তাঁরা খবর নেন কোন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ওই শিশুটিকে। প্রশাসনের কাছ থেকে সেই খবর পেয়ে তাঁরা ছুটে যান সেই হাসপাতালে।
এর পরই সেই শিশুটিকে দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ওই সাংবাদিক দম্পতি। তাঁদের নাম বিনোদ কাপড়ি ও সাক্ষী যোশী। পরিত্যক্ত ওই কন্যাশিশুকে পিহু বলে ডাকছেন তাঁরা। পিহুকে দত্তক নেওয়ার খবর ইতিমধ্যেই টুইটারে ছবি দিয়ে জানিয়েছেন সাক্ষী। শিশুটি বর্তমানে রাজস্থানের জেএলএন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পিহু এখন ভাল আছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: রাস্তায় তর্কাতর্কি থেকে হিংসা, টেম্পো ড্রাইভারের ছুরির আঘাতে আহত পুলিশকর্মী!
তবে শিশুটিকে দত্তক নেওয়ার প্রক্রিয়া এখনও চলছে। সেই প্রক্রিয়া শেষ হলেই বিনোদ ও সাক্ষী হবে পিহুর বাবা ও মা।
দেখুন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই কন্যাশিশুটিকে-
मुझे नहीं लगता कि 14जून से बड़ा दिन जीवन में कभी आया है या कभी आएगा- जब सिर्फ ये एहसास भर है कि घर में ये प्यारी बच्ची आने वाली है।हमें एहसास है कि देश में गोद लेने की प्रकिया जटिल और लंबी है।पर उम्मीद है कि आप लोगों की दुआओं और प्यार हर मुश्किल को पार करेगा और ये बिटिया घर आएगी। pic.twitter.com/RyNeMJlITL
— Vinod Kapri (@vinodkapri) June 14, 2019
আবর্জনাস্তুপে এ ভাবেই পড়েছিল ওই শিশুটি-
यह एक इन्सानियत के नाम पर कलंक है
— Krishna Mohan Sharma (@KrishnaMohanSha) June 14, 2019
जिसने फुल जैसी बच्ची को पैदा होते ही कचरे के ढेर पर फेंक दिया गया
ऐ इन्सान और कितना गिरेगा तु जिसने अपने खुन तक को नहीं बख्शा
Plz बक्श दो मासुम बच्चियों को..!! 🙏🙏 😥 pic.twitter.com/JouYQdbHKm
আরও পড়ুন: পারিবারিক অনুষ্ঠানে থাকতে না পারা নিয়ে কী বললেন স্মৃতি?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy