ছবি পিটিআই
হরিয়ানা থেকে আসা বিশেষ ট্রেনে উত্তর-পূর্বের উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন ১৩০০ যাত্রী। তাঁরা খাবার ও জল পাননি দীর্ঘসময়। শৌচালয়েও ছিল না জল। বন্ধ পাখা। বিহারের দানাপুরে পুলিশই ট্রেনের দরজা খুলে সংরক্ষিত কামরায় স্থানীয় মানুষদের তুলে দেয়। তাঁদের না-ছিল অনুমতিপত্র, না-হয়েছিল স্বাস্থ্য পরীক্ষা। কামরায় থাকা উত্তর-পূর্বের ছাত্রছাত্রীরা তাঁদের জোর করে নামিয়ে দরজা বন্ধ করে দেন। এর পরেই শুরু হয় জানালা দিয়ে অকথ্য গালিগালাজ, পাথর ছোড়া। ভিতরে থাকা ছাত্রীরা আতঙ্কে চেঁচাতে থাকেন। অভিযোগ, কোনও সাহায্য করেনি। উত্তর-পূর্ব রেলের মুখপাত্র শুভানন চন্দের দাবি, ছোটখাটো ব্যাপার। সংশ্লিষ্ট রেলকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে রেলরক্ষীরা মিটিয়ে নিয়েছেন।
অনেক ট্রেনেই এমন ভোগান্তি ও অব্যবস্থার শিকার হতে হচ্ছে যাত্রীদের। তা নিয়ে নীরব থাকলেও রেল এ দিন জানিয়েছে, গত ১ মে থেকে এ পর্যন্ত ২৮১৮টি স্পেশাল ট্রেনে ৩৭ লক্ষ পরিযায়ী মানুষকে পৌঁছে দিয়েছে নিজ রাজ্যে। আগামী ১০ দিনে ২৬০০ ট্রেনে ৩৬ লক্ষকে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা। রেল জানিয়েছে, ট্রেনগুলির ৮৫ শতাংশ খরচ তারাই বহন করছে। বাকিটা ভাড়া হিসেবে দিচ্ছে রাজ্যগুলি। সবচেয়ে বেশি ট্রেন গিয়েছে গুজরাত (৮০৮), মহারাষ্ট্র (৫১৭) ও পঞ্জাব (২০৮) থেকে। শ্রমিক স্পেশাল সবচেয়ে বেশি গিয়েছে উত্তরপ্রদেশে (১৩০১)। এর পরে বিহার (৯৭৩), ঝাড়খণ্ড (১৪৪), মধ্যপ্রদেশ (১১৬)।
আরও পড়ুন: এই মাস্ক পরলে আপনাকে না চেনার ভয় থাকবে না
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy