তাইল্যান্ডে এখন যৌন খেলনা ব্যবহার নিষিদ্ধ। ছবি: শাটারস্টক
নির্বাচনের আগে জল, আবাস, বিদ্যুৎ নিয়ে ঝুড়ি ঝুড়ি প্রতিশ্রুতি দেয় রাজনৈতিক দলগুলি। কেউ প্রতিশ্রুতি রাখে, কেউ আবার নির্বাচন মিটলেই ভুলে যায় সব। তাইল্যান্ডের একটি রাজনৈতিক দল সাধারণ নির্বাচনের আগে ভোটারদের জন্য দেশে যৌন খেলনাকে বৈধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আগামী মাসে তাইল্যান্ডে সাধারণ নির্বাচন হবে। তার আগে তাইল্যান্ডের প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল কনজ়ারভেটিভ ডেমোক্র্যাট পার্টি ভোটারদের নিজেদের দলের প্রতি আকৃষ্ট করতে এই অভিনব ভাবনা নিয়ে এসেছে। তাদের বক্তব্য, যৌন খেলনা কেবল ব্যক্তিগত আনন্দ দান করে না, এর বাইরেও অনেক সুবিধা রয়েছে আদরপুতুলের।
কনজ়ারভেটিভ ডেমোক্র্যাট পার্টির এক সদস্য এই বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে বলেন,‘‘যৌন খেলনা দেশে আইনসম্মত হয়ে গেলে যৌনপেশায় লোক কমবে, যৌনসুখ না পেয়ে যে দম্পতিরা বিবাহবিচ্ছেদের পথ বেছে নেন সেই প্রবণতাও কমবে, যৌনতামূলক অবপরাধও কমবে। আইনসম্মত নয় বলে অনেকেই বিদেশ থেকে যৌন খেলনা গোপন পথে আমদানি করেন, যে গুলির গুণগত মান ততটাও ভাল হয় না। এই সব খেলনা ব্যবহারের ফলে সংক্রমণের ঝুঁকিও বাড়ে। স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে চিকিৎসকেরাও এখন যৌন খেলনা ব্যবহারের পরামর্শ দেন।’’
তাইল্যান্ডে এখন যৌন খেলনা ব্যবহার নিষিদ্ধ। যৌন খেলনা কিনতে গিয়ে কিংবা বিক্রি করতে গিয়ে ধরা পড়লে ৩ বছরের কারাবাসের সাজা হয় অথবা ৬ ভাট (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৪ হাজার টাকা) জরিমানা দিতে হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy