প্রতীকী ছবি।
কেউ সন্ধ্যা ৭টায় নৈশভোজ সারেন। কোনও পরিবারে রাতের খাবার খাওয়া হয় ১০টায়। কেউ আবার রাত দেড়টার আগে খাওয়ার সময় পান না।
খাওয়ার সময় এ ভাবেই ক্ষেত্র বিশেষে আলাদা। নিজের কাজ ও ব্যক্তিগত পছন্দের নিরিখেই মূলত ঠিক করা হয় নৈশভোজের সময়। যাঁরা রোজ সকাল ৯টা থেকে ৬টা পর্যন্ত কাজ করেন এবং যাতায়াতে লেগে যায় এক ঘণ্টা সময়, তাঁরা কোনও ভাবেই বিকেল ৫টায় নৈশভোজের কথা ভাবতে পারেন না। যদি সুযোগ থাকে, তবে তাঁরা চাইবেন কি এমনটা?
বিকেল ৫টায় খেয়ে নেওয়ার সুবিধা কী?
সূর্যাস্তের আগে হজমশক্তি ভাল থাকে। সে কারণেই দিনের ভারী খাবার সব খেয়ে নিতে বলা হয় অন্ধকার হওয়ার আগেই। বাঙালিদের মধ্যে সে অভ্যাস বিশেষ দেখা না গেলেও দেশের অন্যান্য কিছু প্রদেশে সন্ধ্যা নামার মুখে রাতের খাবার খাওয়ার চল রয়েছে।
এ বার ভাবছেন সন্ধ্যার আগে নৈশভোজ সারলে মধ্যাহ্নভোজ কখন হওয়া উচিত? বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন, দুপুর ১২টার আগেই তা-ও সেরে ফেলা দরকার। তবে রাতের খাবারও তাড়াতাড়ি খাওয়া সম্ভব হবে।
ঠিক ঘুমোতে যাওয়ার আগে ভারী খাবার খেলে হজমের গোলমাল হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ঘুমেরও ক্ষতি হতে পারে তাতে। তা ছাড়া, ওজন বাড়ার আশঙ্কাও দেখা দেয়। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ঘণ্টা তিনেক আগে রাতের খাবার খেয়ে নিতে হবে।
আর এমন নিয়ম রক্ষা করা সম্ভব না হলে কী করবেন? রাতে কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়বেন কি?
একেবারেই নয়। বরং এমন কিছু খাবার বেছে নেওয়া যায়, যা পেট ভার করবে না। কিন্তু তাতে থাকতে হবে খাদ্যের প্রয়োজনীয় সব উপাদান।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy