প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহিত
করোনা আতঙ্ক কাটানোর অন্যতম উপায় রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ানো। কী খেলে তা সম্ভব, সেই প্রশ্নের উত্তর মানুষ খুঁজছেন নিরন্তর। তবে ঘরবন্দি থেকে বেশ কিছুটা মেদ জমেছে অনেকেরই। সেটাও নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। কী খেলে এক ঢিলে দুই পাখি মারা যায়, তা সকলেই জানতে চান। তবে শুধু খাবার নয়, কিছু নিয়ম মানতে হবে রান্নার সময়ও। জেনে নিন সেগুলি কী।
কোল্ড প্রেস্ড ভার্জিন অয়েল
রান্নায় নারকেল তেল ব্যবহার করার উপকারিতা আমরা সকলেই জানি। যদি হয় কোল্ড প্রেস্ড ভার্জিন কোকোনাট অয়েল, তা হলে আরও স্বাস্থ্যকর। এটা স্যালাড ড্রেসিং কিংবা স্মুদিতেও দিতে পারেন দু’ চামচ করে। অনেকে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটেও দু’চামচ নারকেল তেল খেয়ে নেন।
রসুন
রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য রসুন খুবই উপকারী। নানা রকম চাটনি বা ডিপ বানানোর সময় রসুন ব্যবহার করুন। বাজার থেকে কেনা চাটনি, আচার বা ডিপে অনেক সময় প্রচুর ক্যালোরি থাকে। তাই বাড়িতেই রসুন দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন এগুলি।
অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার
খালি পেটে গরম জলে দুই টেবিল চামচ অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে খেতে পারেন। শরীরের মেটাবলিজম রেট বাড়াতে সাহায্য করে এটি। তাই মেদ ঝরানো সহজ হয়ে যায়। আবার অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার শরীর অত্যাধিক গরম হয়ে যাওয়াও আটকায়।
দারুচিনিগুঁড়ো
খুচরো খিদে মেটানোর সেরা উপায় ফল। ক্যালোরিও বাড়বে না, অথচ রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়বে। তবে ফলের উপর একটু দারুচিনি গুঁড়ো ছড়িয়ে খেতে পারেন। বিশেষ করে আপেল, কলার মতো ফলে। তাতে ফল খেতেও সুস্বাদু হবে। আবার রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়বে। স্মুদি বা ওট্সের উপরও দিতে পারেন।
হলুদ মেশানো দুধ
হলুদ খুব ভাল অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। আমাদের বাঙালি রান্নায় এমনিতেই হলুদ পড়ে। তবে কাঁচা হলুদের গুণ বেশি। তাই স্মুদি বা দুধে মিশিয়ে খেতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy