প্রতীকী ছবি।
যেই যেই বাড়িতে কুকুর-বিড়াল বা অন্য কোনও পোষ্য থাকে, অনেক সময়েই তার লোম ঝরে পড়া একটি বিভীষিকার মতো মনে হয়। নিয়মিত বাড়ি পরিষ্কার করা বাড়ির বাকিদের অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। যতই পোষ্যদের ভালবাসি না কেন, বাড়ির সকলের সুস্থতার কথা মাথায় রেখে লোমের ব্যাপারে আমাদের বাড়তি খেয়াল ও তথ্য জেনে রাখা প্রয়োজন।
নিয়মিত আপনার পোষ্যের পরিচর্যা করুন। বহু পোষ্যের লোম একটি নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্যের পর আর বৃদ্ধি পায় না। সে সময়ে অনেক বেশি পরিমাণে লোম ঝরতে পারে। আপনার পোষ্যের নিয়মিত পরিচর্যার জন্য বাড়ির একটি নির্দিষ্ট স্থান বেছে নিন। তার পর কম তীব্রতায় ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের সাহায্যে সময় নিয়ে পরিষ্কার করুন।
লোম পরিষ্কারের পদ্ধতি জেনে নিন। সেটিই মেনে চলুন। ধুলোর মতো, পোষ্যের লোমও হাওয়ায় ভাসমান হতে পারে এবং স্বাভাবিক ভাবেই, মেঝে ছাড়াও ঘরের বিভিন্ন আসবাবপত্রে পড়তে পারে। পোষ্যের লোম খুব সহজেই নরম পৃষ্ঠতলে আটকে যায়। সুতরাং ঘর পরিষ্কার করার সময়ে উপর থেকে শুরু করুন। আপনার সোফা, চেয়ার বা ঘরের অন্যান্য আসবাবপত্র পরিষ্কারের কাজ সবার আগে করুন। শেষ করুন ঘরের মেঝে দিয়ে।
ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করার সময়ে তাড়াহুড়ো করবেন না। পোষ্যের লোম পরিষ্কার করার জন্য ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করলে তাড়াহুড়ো করবেন না। ধীরে ধীরে ভ্যাকুয়াম করলে তা যে কোনও কার্পেট বা কার্পেট জাতীয় জায়গা থেকেও পোষ্যের লোম টেনে তুলতে বেশি কার্যকরী হয়। পোষ্যের লোম খুব সহজেই বিভিন্ন জায়গায় আটকে যায়। তাড়াতাড়ি ভ্যাকুয়াম করতে গেলে সবটা পরিষ্কার করা হয় না।
একই দিকে ক্রমাগত ভ্যাকুয়াম করলে আপনি পুরোপুরি ভাবে লোমের সমস্যা মেটাতে পারবেন না।
গৃহসজ্জার বিভিন্ন কাপড়কে নিয়মিত ধুতে দিন। বিছানার চাদর, বালিশের মতো যে যে জায়গায় আপনার পোষ্যের সব থেকে বেশি সময় কাটে, সেই সমস্ত কাপড় বারবার পরিষ্কার করুন। কাচা হয়ে গেলে লক্ষ রাখবেন, যাতে ধুচ্ছেন সেই যন্ত্রে বা ড্রামে যেন পোষ্যের লোম না পড়ে থাকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy