প্রতীকী ছবি।
বৃষ্টির দিনে মাঝেমাঝে শাড়ি পরতেও ইচ্ছা করে। যতই জল-কাদার ঝঞ্ঝাট থাকুক না কেন, এমন সময়ে সাজতে ইচ্ছাও করে। আকাশের মুখ যত ভার হয়, ততই যেন ইচ্ছা করে উজ্জ্বল সাজে নিজেকে অন্য রকম করে তুলতে। আর শাড়ির মতো কী বা পোশাক আছে, যা বাঙালি ললনার রূপ ফুটিয়ে তুলবে!
কিন্তু বর্ষাকালে শাড়ি পরতে হলে কয়কটি কথা মাথায় রাখাও জরুরি। যাতে সাজ হয়ে ওঠে সুন্দর এবং চলাফেরা করতেও অসুবিধা না হয়।
১) বৃষ্টির সময়ে ভারী সুতির শাড়ি অনেক সময়ে পায়ে জড়িয়ে যায়। ফলে কী ধরনের শাড়ি পরবেন, তা খেয়াল করা দরকার। শাড়ি যত হাল্কা হবে, বর্ষার সাজ তত আরামদায়ক হবে। হাল্কা শিফন, সেমি সিল্ক, জর্জেটের শাড়ি পরা যেতে পারে। সুতি পরার ইচ্ছা হলেও পরতে হবে একেবারে নরম কোনও কাপড়।
২) বর্ষার দিনে শাড়ির রংও খুব গুরুত্বপূর্ণ। হাল্কা রং যতই পছন্দ হোক, এ সময়ে উজ্জ্বল রংই বেশি মানানসই। কমলা, গোলাপি, বেগুনি, লাল, হলুদ, নীলের বিভিন্ন শেড বেছে নিতে পারেন। কাদা বা ময়লা রং লেগে গেলে সেটা তুলতেও খুব সমস্যা হবে না গাঢ় রং হলে।
৩) অনেকের সুতো, জরি, চুমকির কাজ করা শাড়ি পছন্দ। কিন্তু বর্ষাকাল তেমন পোশাকের জন্য মানানসই নয়। হাল্কা বৃষ্টিতেও নষ্ট হয়ে যেতে পারে শাড়ি কাজ। তাই এ সময়ে সুতো-জড়ি কাজ ছাড়া শাড়ি পরাই সুবিধাজনক। এক রঙা শাড়ি যেমন মানানসই, তেমনই আধুনিক কোনও ছাপাও দেখতে দিব্যি লাগে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy