বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মন খুলে কথা বলা দরকার ফাইল চিত্র
বয়স পেরিয়েছে ৩০। ৩৫ ছুঁয়ে ফেললে তো কথাই নেই। বাড়িতে চিন্তা। আগে প্রেমের কথা শুনলেই যাঁরা চোখ রাঙাতেন, সেই গুরুজনেরাই খোঁজ নিচ্ছেন সম্ভাব্য প্রেমিক-প্রেমিকার। পারলে যে কারও সঙ্গে ছাদনা তলায় বসিয়ে দিলেই হল যেন!
এ দিকে বয়স বাড়লেও মন তো মানে না। একটা প্রেম হলে বিয়ের মজাই আলাদা হত। কিন্তু একটাও সম্পর্ক মনের মতো হচ্ছে না। এটা অস্বাভাবিক নয়। এমনটা বহু জনেরই সমস্যা। তাই বলে কি বিয়ে করা যায় না? পাত্র-পাত্রীর বিজ্ঞাপন দেখেই হোক, বা পাড়ার মাসিমার ছোটবেলার বান্ধবীর আত্মীয়— বিয়ে করাই যায়। এক জন সঙ্গী হলে মন্দ কী? খেয়াল রাখা জরুরি শুধু কয়েকটি দিকে।
মতামত
বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মানুষটিকে বোঝা জরুরি। মতের মিল সব ক্ষেত্রে হবে না। তবে মারাত্মক ভিন্ন মতাদর্শের মানুষ হলেও অসুবিধা হতে পারে। ফলে ভাল ভাবে বুঝে নেওয়া দরকার কোন কোন বিষয়ে ভাবনাচিন্তা মিল হচ্ছে। আর কোথায় একেবারেই হচ্ছে না মতের মিল।
পরিবার
শুধু পাত্র বা পাত্রীকে দেখে বিয়েতে মত দেওয়ার মানেই হয় না। মনে মনে যতই থাকুক যে বিয়ে হবে তো শুধু দু’জনের, তা কিন্তু বাস্তব নয়। এ দেশের বিয়ে মানে পরিবার গুরুত্ব পাবেই। ফলে যে বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে, সেই পরিবারের বাকিদের মনটাও বুঝে নেওয়া জরুরি।
খোলামেলা
হবু সঙ্গী এবং তার পরিবার স্পষ্ট ভাবে সব কথা প্রকাশ করছে কি না, তা বুঝতে হবে। কারণ, সে সব কথার ভিত্তিতেই নেওয়া হচ্ছে আগামীর সিদ্ধান্ত। আর নিজেকেও একটু খোলামেলা হতে হবে কথা বলার সময়ে। যাতে অন্য তরফের ধারণাও পরিষ্কার হয়ে যায়।
প্রেম হোক বা অন্যের সূত্রে যোগাযোগ হওয়া সঙ্গী, বিয়ে মানেই কিছু বোঝাপড়া প্রয়োজন। ফলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে মন খুলে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy