তাঁর শারীরিক গঠন আলাদা করে নজর কেড়েছে সকলের। ছবি: সংগৃহীত
তেলুগু ছবির অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা মহেশ বাবু। ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘সারিলেরু নেকেভভারু’ ছবিতে শেষ দেখা গিয়েছিল দক্ষিণের এই অভিনেতাকে। তেলুগু ছবিতে কাজ করার পাশাপাশি বলিউড থেকেও বার বার অভিনয়ের প্রস্তাব পেয়েছেন তিনি। মহেশ বাবু সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেননি। এই প্রসঙ্গে সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, তাঁর উপযুক্ত পারিশ্রমিক দেওয়ার সামর্থ্য বলিউডের নেই। তবে মহেশ বাবুর অভিনয় দক্ষতায় মুগ্ধ গোটা দেশ। কিন্তু এ হেন মন্তব্যের পর অভিনেতার পারিশ্রমিক এবং জীবন নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই আগ্রহ জন্ম নিয়েছে অনুরাগীদের মধ্যে। বিশেষ করে তাঁর ফিটনেস নিয়ে। বয়স ৪০ পার করেছেন ৬ বছর হল। কিন্তু অভিনেতাকে দেখে তা বোঝার উপায় নেই। তাঁর শারীরিক গঠন আলাদা করে নজর কেড়েছে সকলের। মহেশ বাবুর মেদহীন, পেশিবহুল চেহারার পিছনে রয়েছে কোন রহস্য?
শত ব্যস্ততাতেও শরীরচর্চায় বিরতি দেন না মহেশ বাবু। শারীরিক কসরত তাঁর রোজকার রুটিন। স্ট্রেচিং, স্কোয়াট, কার্ডিও মহেশ বাবুর প্রাত্যহিক ফিটনেস রুটিনে থাকে। স্ট্রেচিং তাঁর প্রিয় শরীরচর্চার মধ্যে একটি। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে মহেশ বাবুর ব্যাক্তিগত ফিটনেস প্রশিক্ষক তেমনটাই জানিয়েছেন।
স্ট্রেচিং, স্কোয়াট, কার্ডিও মহেশ বাবুর প্রাত্যহিক ফিটনেস রুটিনে থাকে। ছবি: সংগৃহীত
শরীরচর্চার পাশাপাশি খাওয়াদাওয়াতেও রয়েছে কঠোর নিয়মের ছাপ। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার তাঁর রোজকার খাদ্যতালিকায় থাকে। রইল মহেশ বাবুর খাদ্যাভ্যাসের তালিকা।
সকালে
ওটস, ডিম সেদ্ধ, শুকনো ফল এবং বিভিন্ন ধরনের মরসুমি ফল-মূল। মহেশবাবুর রোজ এই খাবারগুলি দিয়েই প্রাতরাশ সারেন।
দুপুরে
অভিনেতার দুপুরের খাবারে থাকে ব্রাউন রাইসের ভাত, পাতলা মাছের ঝোল কিংবা মাংস। প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবারই তিনি দুপুরে খান।
রাতে
রাতেও একই নিয়ম মেনে চলেন অভিনেতা। প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ পদই থাকে তাঁর রাতের খাবারের পাতে। ব্রাউন ব্রেড, সঙ্গে ডিম সেদ্ধ অথবা চিকেন স্টু— রাতে হালকা খাবারেই ভরসা রাখেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy