ব্লাশ ঠিক করে লাগাতে শিখলে মুখে অনেক বদল আনা যায়।
মুখ কী করে আরও লম্বাটে দেখানো যায়, তা কিম কারদাশিয়ান অনেক আগেই শিখিয়ে দিয়েছেন। মেকআপের এই ফন্দির নাম কনট্যুরিং। কিন্তু ছবিতে সুন্দর দেখালেও এই ধরনের মেকআপ খুবই চড়া হয়। তাই সামনে থেকে বেমানান লাগে। এখানেই কাজে লাগবে ব্লাশ। অনেকেই ব্লাশ কতটা গুরুত্বপূর্ণ তার কদর ঠিক বোঝেন না। কিন্তু ব্লাশ ঠিক করে লাগাতে শিখলে মুখে অনেক বদল আনা যায়। বিশেষ করে গোল মুখে ব্লাশ লাগানোর ঝক্কি অনেক। তবে ঠিক করে লাগাতে পারলে আলাদা করে কনট্যুর করার প্রয়োজন হবে না। আপনার মুখের গোলাকার ভাব অনেকটাই কমবে। জেনে নিন ব্লাশ লাগানোর সময় কী কী মাথায় রাখতে হবে।
কোথায় লাগাচ্ছেন
বেশির ভাগ মানুষ হাসির ভঙ্গিতে ব্লাশ লাগান। মানে হাসির সময়ে গালের যে অংশগুলো উচু হয়ে যায়, সেখানে। কিন্তু সেটা মারাত্মক ভুল। যখন না হেসে গম্ভীর হয়ে থাকবেন বা কথা বলবেন তখন ব্লাশের জায়গাটা ঝুলে যাবে। তাই চেষ্টা করুন গালের এই অংশের নীচ থেকে শুরু করে একটু কোনাকুনি ভাবে চুলের দিকে পর্যন্ত ব্লাশ লাগান। তাহলে মুখের গোলাকার কমবে।
মিশিয়ে নিন
নাকের দিকে ব্লাশ বেশি মেলানোর চেষ্টা করবেন না। এতে মুখ আরও গোল লাগবে। গালের বাকি অংশে যখন ব্লাশটা মেকআপের সঙ্গে মেলাবেন, তুলির টান যেন বাইরের দিকে এবং উপরের দিকে হয়। তবেই মুখের আকারে বদল আসবে।
শিমার ব্লাশ চলবে না
যাঁদের মুখ গোল তাঁদের ম্যাট ব্লাশ লাগানোই ভাল। চকচকে বা শিমার ব্লাশ লাগালে আলো বেশি পড়বে। তাতে মুখ আরও বেশি গোল দেখতে লাগবে বেশি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy