হোটেলের ঘরে বসে কয়েকটি খাবার না খাওয়াই ভাল। ছবি:সংগৃহীত।
বেড়াতে যাওয়া মানেই রোজের নিয়মে ইতি টানা। যখন খুশি ঘুমোনো থেকে ইচ্ছামতো খাওয়াদাওয়া, সবই চলতে থাকে। আর তা ছাড়া বিশ্রাম নেওয়াই তো বেড়াতে যাওয়ার আরও একটি উদ্দেশ্য। তাই সব সময়ে হোটেলের ঘর থেকে বাইরে বেরোতেও ইচ্ছা করে না। ঘরেই খাবার অর্ডার করেন অনেকে। কিন্তু কয়েকটি খাবার রয়েছে, যেগুলি হোটেল কক্ষে অর্ডার করে না খাওয়াই ভাল।
বার্গার
বার্গার খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। বার্গারে কামড় বসালেই আলাদা অনুভূতি হয়। কিন্তু সেই অনুভূতি না-ও পেতে পারেন হোটেলের ঘরে আনানো বার্গার খেয়ে। কারণ, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ‘রুম সার্ভিস’ মারফত আনানো বার্গারের মান খারাপ হয়।
স্যালাড
স্যালাডের প্রতিটি উপকরণ সতেজ এবং টাটকা থাকা জরুরি। তবেই স্যালাড খেয়ে লাভ হবে। কিন্তু হোটেলের ঘরে যখন স্যালাড অর্ডার করছেন, তখন তা সঙ্গে সঙ্গে বানিয়ে দেওয়া না-ও হতে পারে। ফলে টাটকা জিনিস পাওয়ার আশা না রাখাই শ্রেয়।
স্ক্র্যাম্বেলড এগ
সকালের জলখাবারে স্ক্র্যাম্বেলড এগ খান অনেকেই। কিন্তু হোটেলের ঘরে এই খাবার অর্ডার না করাই ভাল। আপনার ঘর পর্যন্ত পৌঁছলে দেখবেন স্ক্র্যাম্বেলড এগ ঠান্ডা হয়ে গিয়েছে। সেই সঙ্গে আঠার মতো একে অপরের গায়ে লেগে গিয়েছে।
ভাজাভুজি
চিকেন পকোড়া কিংবা কবিরাজির মতো মুখরোচক খাবারও হোটেলের ঘরে না আনানোই শ্রেয়। ভাজাভুজি একটু মুচমুচে না হলে চলে না। তবে ঘরে আসার আগেই ভাজাভুজি নেতিয়ে পড়তে পারে।
চিজ় কেক
হোটেলের ঘরে বসে চিজ় কেক খাওয়ার কথা ভাবার আগে জেনে নিন, সেই হোটেলের হেঁশেলে বেকিংয়ের ঠিকঠাক ব্যবস্থা আছে কি না। না হলে বেড়াতে গিয়ে চিজ় কেক খাওয়ার পরিকল্পনা স্থগিত রাখাই ভাল। কারণ বেকিংয়ের ব্যবস্থা ভাল না হলে চিজ় কেক ঘরে পৌঁছনোর আগেই অর্ধেকটা নেতিয়ে গলে যেতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy