কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটজিপিটি আসার ফলে যে কোনও কাজই আগের চেয়ে অনেক বেশি সহজ হয়ে গিয়েছে। ফাইল চিত্র।
স্কুলবেলায় ‘বিজ্ঞানের আশীর্বাদ এবং অভিশাপ’ নিয়ে রচনা লিখেছেন সকলেই। জীবনে এগিয়ে চলার পথে বিজ্ঞান, প্রযুক্তির অগ্রগতির প্রয়োজন রয়েছে। তবে, তার কুফল থেকে বাঁচার উপায় যদি না জানা থাকে, তা হলে কিন্তু বিপদ। যেমন বিপদে পড়েছিলেন আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের এক শিক্ষক। এক ছাত্রীকে যৌন হেনস্থার দায়ে চ্যাটজিপিটি ভুল করে তাঁকেই দোষী ঠাওরে বসে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটজিপিটি আসার ফলে যে কোনও কাজই আগের চেয়ে অনেক বেশি সহজ হয়ে গিয়েছে। নির্ভুল ভাবে দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে পারছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রের কর্মীরা। কিন্তু এই শিক্ষকের ক্ষেত্রে ঘটল উল্টো ঘটনা। গবেষণার কাজে লাগবে বলে চ্যাটজিপিটির কাছে তিনি জানতে চেয়েছিলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে যৌন হেনস্থার শিকার হতে হয়েছে এমন পাঁচটি ঘটনার কথা। খবরের কাগজ থেকে বিভিন্ন সূত্রও খুঁজে পাঠাতে বলেছিলেন তিনি। ওই শিক্ষক জানান, “ঠিক এর পরই যৌন হেনস্থার দায়ে আমায় কাঠগড়ায় দাঁড় করায় এই প্রযুক্তি। এই অভিযোগের ভিত্তিতে আমাকে আমার বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও মেল করা হয়। যা পুরোপুরি ভিত্তিহীন। আমার ৩৫ বছরের শিক্ষকতা জীবনে এমন ঘটনা জীবনেও ঘটেনি।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy