ছবি: সংগৃহীত
সপ্তাহভর কর্মব্যস্ততার চাপে পরিবারকে সময় দেওয়ার ফুরসত পান না অনেকেই। অফিস –বাড়ি আর বাড়ি-অফিস করেই সময় কেটে যায়। আলাদা করে সময় দেওয়া তো দূরের কথা, ভাল করেই দু-দণ্ড কথা বলাই হয় না। আর আজকের প্রজন্মের সময়ের অভাবে সবচেয়ে বেশি অবহেলিত হন বাবা-মায়েরা। তাঁরা অবশ্য মুখ ফুটে কিছু বলেন না। কিন্ত মনে মনে বলেন ক্ষুণ্ণ হন বইকি। বড়দিনের সবচেয়ে লাভজনক দিক হল, এ দিনটি ছুটির। পরিচিত বন্ধু-বান্ধবের গণ্ডিকে খানিক দূরে রেখে এই দিনটি বাবা মায়ের সঙ্গে কাটাতেই পারেন এ বছর।
বাবা-মাকে চমকে দিয়ে আপনি হতে পারেন 'সিক্রেট সান্তা'
ছোটবেলা থেকে ক্রিসমাসের আগের রাতে মোজার মধ্যে হোক বা বালিশের তলায়, বড়দিনের উপহার দিতে কিন্তু বাবা মায়েরা ভুলতেন না। তাই এই বড়দিনে আপনি হয়ে উঠুন বাবা মায়ের 'সিক্রেট সান্তা'।
বাজার আর রান্না-বান্না থেকে ছুটি দিন বাবা মাকে
শীতের সকালেও ঘামতে ঘামতে বাবাদের বাজার করে ফেরা আর মায়েদের রান্না করার হাত থেকে রেহাই মিলুক এই বড়দিনে। বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে নৈশভোজ সেরে আসুন বাইরে থেকে।
কেনা নয়, বাবা মায়ের জন্য কেক বানান বাড়িতেই
প্রতি বার তো বাইরে থেকে দামি দামি সুস্বাদু এবং সুদৃশ্য কেক বাড়িতে আসেই। মন্দ কী যদি এই বড়দিনে নিজের হাতে কেক বানান বাবা মায়ের জন্য।
সন্ধের পার্টি হোক বাবা মায়ের সঙ্গেই
দামি স্কচ, ওয়াইন, বন্ধু-বান্ধব, হইহুল্লোড়ে বছরের অন্যান্য সন্ধেগুলো ভরপুর থাকেই। এ সবের পুনরাবৃত্তিতে দ্রুত একঘেয়েমি আসে। তাই এই বড়দিনের পার্টি করুন বাবা মায়ের সঙ্গে। নিজের হাতে বানানো ফ্রুট কেক। গরম গরম কফি। আর প্রচুর গল্প।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy