প্রায় ৩২ কেজি ওজন কমিয়ে এখন তিনি মেদহীন, তন্বী। ছবি: সংগৃহীত
বলিউডে ক্যামেরার পিছনে দীর্ঘ দিন কাজ করার পরে ভূমি পেডনেকর রাতারাতি ধরা দিয়েছিলেন নায়িকা হিসাবে। সহকারী পরিচালক হিসাবে দীর্ঘ ছ’বছর কাজ করেছিলেন যশরাজ ফিল্মসে। ছবির জন্য অভিনেতা-অভিনেত্রী বাছাইয়ের দায়িত্ব ছিল তাঁর উপর। কিন্তু সিনেমার কুশীলবদের বাছাই করতে করতে নিজেই নায়িকা হয়ে গেলেন ভূমি।
২০১৫ সালে প্রথম মুক্তি পেল আয়ুষ্মান খুরানার বিপরীতে ভূমির প্রথম ছবি ‘দম লগা কে হাইশা’। ছবির জন্য এমন নায়িকা দরকার ছিল, যিনি ওজনের দিক থেকে একটু ভারী হবেন। সে কথা মাথায় রেখেই বেছে নেওয়া হয়েছিল ভূমিকে। শ্যুটিং শুরুর আগে ভূমিকে ১২ কেজি ওজন বাড়াতে হয়েছিল। এর পর একে একে মুক্তি পায় ‘টয়লেট: এক প্রেমকথা’, ‘শুভ মঙ্গল সাবধান’, ‘লাস্ট স্টোরিজ’, ‘সোনচিড়িয়া’, ‘সাঁড় কি আঁখ’, ‘বালা’, ‘পতী, পত্নী অওর ওহ’, ‘বধাই দো’। বলিউডে নিজের জমি তৈরি করেন ভূমি।
বলিউডে ক্যামেরার পিছনে দীর্ঘ দিন কাজ করার পরে ভূমি পেডনেকর রাতারাতি ধরা দিয়েছিলেন নায়িকা হিসাবে। সহকারী পরিচালক হিসাবে দীর্ঘ ছ’বছর কাজ করেছিলেন যশরাজ ফিল্মসে। ছবির জন্য অভিনেতা-অভিনেত্রী বাছাইয়ের দায়িত্ব ছিল তাঁর উপর। কিন্তু সিনেমার কুশীলবদের বাছাই করতে করতে নিজেই নায়িকা হয়ে গেলেন ভূমি।
২০১৫ সালে প্রথম মুক্তি পেল আয়ুষ্মান খুরানার বিপরীতে ভূমির প্রথম ছবি ‘দম লগা কে হাইশা’। ছবির জন্য এমন নায়িকা দরকার ছিল, যিনি ওজনের দিক থেকে একটু ভারী হবেন। সে কথা মাথায় রেখেই বেছে নেওয়া হয়েছিল ভূমিকে। শ্যুটিং শুরুর আগে ভূমিকে ১২ কেজি ওজন বাড়াতে হয়েছিল। এর পর একে একে মুক্তি পায় ‘টয়লেট: এক প্রেমকথা’, ‘শুভ মঙ্গল সাবধান’, ‘লাস্ট স্টোরিজ’, ‘সোনচিড়িয়া’, ‘সাঁড় কি আঁখ’, ‘বালা’, ‘পতী, পত্নী অওর ওহ’, ‘বধাই দো’। বলিউডে নিজের জমি তৈরি করেন ভূমি।
ছবির জন্য ওজন বাড়ানোর পাশাপাশি রাতারাতি ওজন ঝরিয়েও ফেলছেন ভূমি। একেবারে ৮৯ কেজি থেকে ৫৭ কেজিতে নিয়ে গিয়েছেন নিজেকে। প্রায় ৩২ কেজি ওজন কমিয়ে এখন তিনি মেদহীন, তন্বী। বছর বত্রিশের ভূমি নিরামিষ খান। নিয়ম করে শরীরচর্চাও করেন। তিনি সব সময় হাসিখুশি থাকতে ভালবাসেন। তিনি মনে করেন, প্রাণ খুলে হাসতে পারাও শরীরচর্চারই একটি অঙ্গ। এতে শরীর এবং ত্বকের বিভিন্ন কোষ সচল থাকে। বাড়িতে ও জিমে যাওয়া ছাড়া নিয়ম করে হাঁটতেও যান ভূমি। পেশি সচল রাখতে জিমে গিয়ে নিয়মিত ওজনও তোলেন অভিনেত্রী।
চরিত্রের প্রয়োজনে নিজেকে সব সময় প্রস্তুত রাখতে হয়। তাই খুব কঠোর না হলেও নির্দিষ্ট কিছু নিয়মে নিজেকে বেঁধেছেন ভূমি। অনেকেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভাত খান না। ভূমি কিন্তু ভাত খেয়েও ঝরঝরেই থাকেন। ভাতে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড। পেটের স্বাস্থ্যের জন্য যা অত্যন্ত উপকারী। ভূমির দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় যেহেতু মাছ-মাংস-ডিম থাকে না, তাই বিকল্প হিসাবে প্রতি দিন প্রায় ২০০ গ্রাম রান্না-করা সব্জি খান ভূমি। প্রচুর ফলও থাকে তাঁর প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy