অনলাইনে একাধিক রঙের কার্ড দেখানো হয় বটে, তবে তা দেখে ঠিক করে বোঝা সম্ভব নয়। ছবি সংগৃহীত
গায়ের রঙের সঙ্গে রং মিলিয়ে সঠিক ফাউন্ডেশনটি খুঁজে বের করতে বেশ সমস্যার মুখে পড়তে হয় অনেককেই। অনলাইনে কেনাকাটার সময় সমস্যা হয় আরও বেশি। যে ফাউন্ডেশনটি কিনবেন বলে ভাবছেন, সেটি আদৌ আপনার জন্য সঠিক কিনা তা বুঝবেন কী করে?
অনলাইনে একাধিক রঙের কার্ড দেখানো হয় বটে, তবে তা দেখে ঠিক করে বোঝা সম্ভব নয়। তাই দোকানে গিয়েই ফাউন্ডেশনটি কিনুন, অনলাইনে নয়।
ফাউন্ডেশন কেনার আগে মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলি
১) কব্জির কাছে শিরার রং-ই বলে দিতে পারে আপনার ত্বকের ধরন। শিরা নীলচে হলে আপনার ত্বক শীতল প্রকৃতির। শিরার রং সবুজ হলে বুঝবেন, আপনার ত্বক উষ্ণ প্রকৃতির। আর শিরার রং যদি সঠিক ভাবে বোঝা না যায়, তা হলে বুঝবেন আপনার ত্বক উষ্ণ বা শীতল নয়, মাঝামাঝি প্রকৃতির। আপনার ত্বকের ধরন জেনে নিলেই ফাউন্ডেশন বাছাই করার ক্ষেত্রে আর সমস্যা থাকে না। ত্বকের ধরনের সঙ্গে যায়, এমন রঙের ফাউন্ডেশন চোয়ালে লাগিয়ে দেখে নিন। যে রং ত্বকের সঙ্গে বেশি মিলে যাচ্ছে, সেটিকেই বাছুন। তবে মুখের পাশাপাশি ঘাড়েও প্রয়োগ করে দেখে নিতে ভুলবেন না।
২) তৈলাক্ত ত্বকের জন্য অয়েল-ফ্রি, হালকা, ম্যাট ফিনিশের ফাউন্ডেশন বেছে নিন। ত্বক শুষ্ক হলে বেছে নিতে হবে ভারী এবং হাইড্রেটিং ফর্মুলার ফাউন্ডেশন। স্পর্শকাতর ত্বক হলে বেছে নিন হাইপো-অ্যালার্জেনিক ফাউন্ডেশন, এড়িয়ে চলুন ভারী ধরনের ফর্মুলা।
৩) একেক ধরনের ফাউন্ডেশন একেক রকম রূপটানের জন্য ব্যবহার করা হয়। তাই আগে থেকে স্থির করে নিন, আপনি ঠিক কেমন মেকআপ করতে চাইছেন এবং সেই মতো বেছে নিন। ম্যাট, সেমি-ম্যাট, ডিউয়ি এবং ইউলুমিনেটিং বা শিয়ার ফিনিশের ফাউন্ডেশন বাজারে পাওয়া যায়।
৪) ফাউন্ডেশন লাগানোর পর তা ত্বকের স্বাভাবিক তেলের সঙ্গে মেশে এবং বিক্রিয়া করে অক্সিডাইজড হয়ে যায়। ফলে ফাউন্ডেশন পরখ করে দেখার সময় তা ত্বকে লাগিয়ে বেশ খানিক ক্ষণ বসতে দিন, তার পর সিদ্ধান্ত নিন কোন রঙের ফাউন্ডেশনটি কিনবেন। কারণ ফাউন্ডেশন লাগানোর ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর অনেক সময়ই রং সামন্য গাঢ় হয়ে যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy