পুজোর জুতো কিনতে হবে বুঝেশুনে। ছবি: সংগৃহীত।
নতুন জামা, শাড়ি, কুর্তি, গয়না, হ্যান্ডব্যাগ— অনেকেই কিন্তু ছুটির দিনগুলিতে বেরিয়ে পড়ছেন পুজোর কেনাকাটা করতে। তবে পুজোর সাজে জুতোকে ভুললে কিন্তু চলবে না। আর নতুন জুতো মানেই পায়ে ফোস্কা পরা প্রায় অবধারিত। তা হলে এখন উপায়? পছন্দের জুতো কেনার সঙ্গে সঙ্গে মাথায় রাখুন বেশ কয়েকটি বিষয়।
ব্লক হিল হোক বা পেনসিল হিল, গ্ল্যাডিয়েটর শু বা ক্যানভাস— যে কোনও জুতো কেনার আগেই আপনার স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি মাথায় রাখুন। পুজের ক’দিন নতুন জুতো পরে না বেরিয়ে পুজোর দিন কয়েক আগে থেকেই নতুন জুতো পরে সড়গড় হয়ে নিন। পোশাকের কেনাকাটা আগে থাকতেই সেরে রাখুন। সবশেষে পোশাকের সঙ্গে মানানসই জুতো কিনুন। জুতো কেনার আগে মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি জরুরি কথা।
১) পুজোর ক’দিন প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরে ঠাকুর দেখার জন্য স্যান্ডেলই শ্রেয়। হিল পরে বেশি হাঁটাহাঁটিতে যদি স্বচ্ছন্দ হন, তা হলে আপনার পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন অল্প হিলের জুতো। কিন্তু পেনসিল হিল পরিহার করে ফ্ল্যাট হিলের উপর ভরসা রাখই ভাল।
২) জুতো যেন পা থেকে খুলে না যায়, তার জন্য অনেকেই বেশি আঁটসাঁট জুতো কিনে ফেলেন। তাতেও সমস্যা বাড়ে। পা কেটে যাওয়া, ফোস্কা পরা তো আছেই, হাঁটতেও অসুবিধা হতে পারে। তাই অবশ্যই সঠিক মাপের জুতো কিনুন।
৩) নাম করা সংস্থার জুতো কেনাটাই ভাল। এ ক্ষেত্রে জুতোর সোল মজবুত হয়, হাঁটতে গিয়ে জুতো ছিঁড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।
৪) নতুন জামাগুলোকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিন— সাবেক, পশ্চিমি, ফিউশন। সাবেকের সঙ্গে স্যান্ডেল, হিল তো আছেই। তবে স্টাইল করার জন্য অ্যাঙ্কল লেংথ কুর্তি কিংবা ড্রেসের সঙ্গে গ্ল্যাডিয়েটর বা বুট্স পরতেই পারেন। শাড়ির সঙ্গে হিল পরতেই হবে।
৫) জুতো আর জামা দুটোই একই মাপের জমকালো হলে, কোনও দিকেই নজর পড়বে না। তাই জুতো বেছে নিন পুজোর পোশাকের কথা মাথায় রেখে। পোশাক ভারী হলে জুতো জমকালো না হওয়াই ভাল। আবার সাদামাঠা পোশাকের সঙ্গে জমকালো জুতো পরে নিলেই সাজ হয়ে যাবে নজরকাড়া।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy