ছবি: সংগৃহীত।
সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠবেন ভাবলেও তা হয়ে ওঠে না। রোজই দেরি হয়ে যায়। ফলে নিয়মিত চুলে শ্যাম্পু করার সুযোগ হয় না। এ দিকে ভ্যাপসা গরমে ঘাম বসে চুল, মাথার ত্বক থেকে বিশ্রী গন্ধ বেরোয়। এই ধরনের সমস্যা এড়াতে অনেকেই এখন নানা রকম সুগন্ধি ব্যবহার করেন। তবে বেশির ভাগ সুগন্ধিতে অ্যালকোহল এবং রাসায়নিক থাকে। তা থেকে মাথার ত্বক বা চুলের ক্ষতি হতে পারে। অন্য দিকে প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া বেশ কিছু টোটকা রয়েছে, শ্যাম্পু করতে না পারলেও যেগুলি চুলের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।
কোন কোন ঘরোয়া টোটকায় চুলের দুর্গন্ধ দূর করা যায়?
১) শ্যাম্পু করার মতো সময় হাতে না থাকলে স্নানের জলে এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন। স্নানের সময় একেবারে মাথা থেকে ওই জল ঢেলে নিলে আলাদা করে শ্যাম্পু করার প্রয়োজন পড়বে না।
২) এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করলে চুল তেলতেলে হয়ে যেতে পারে। তার বদলে রোজ়মেরি, ল্যাভেন্ডার, প্যাচুলি বা ক্যামোমাইলের মতো ভেষজের শুকনো পাতা বা পাপড়ি জলে ফুটিয়ে ছেঁকে নিতে পারেন। সেই জল স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এলে তা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলা যেতে পারে।
৩) অ্যালকোহল বা রাসায়নিক-মুক্ত ‘হেয়ার মিস্ট’ কিনতে পাওয়া যায় বাজারে। সেগুলি সরাসরি চুলে বা মাথার ত্বকে ব্যবহার করা যায়। একান্তই প্রসাধনী ব্যবহার করতে না চাইলে পরিস্রুত জলের সঙ্গে সেই সুগন্ধি মিশিয়ে মাখা যেতে পারে।
৪) ঈষদুষ্ণ জলে পাতিলেবু বা কমলালেবুর খোসা ভিজিয়ে রাখতে পারেন। সেই জল দিয়ে মাথার ত্বক বা চুল ধুলে দুর্গন্ধ দূর করা যায়।
৫) মাথার ঘাম, সেবাম ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে দুর্গন্ধজনিত সমস্যা অনেকটা রুখে দেওয়া যায়। অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার কিন্তু এই কাজে পারদর্শী। এক লিটার জলে ৩ টেবিল চামচ অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে নিন। স্নানের শেষে ওই জল দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সমস্যা বশে থাকবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy