কী ধরনের ব্লাশ কিনবেন? ছবি: সংগৃহীত।
ত্বকের রঙের সঙ্গে মানিয়ে, ধরন বুঝে তবেই মেকআপ প্রসাধনী কিনতে হয়। ফাউন্ডেশন, কনসিলার, কমপ্যাক্ট, এমনকি লিপস্টিক কেনার সময়েও ‘টেস্টার’ ব্যবহার করে দেখে নিতে বলেন অভিজ্ঞরা। কিন্তু ব্লাশের ক্ষেত্রেও যে এই একই নিয়ম প্রযোজ্য, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বকে ক্রিম ব্লাশ মাখলে, স্বাভাবিক ভাবেই তা দীর্ঘ ক্ষণ স্থায়ী হবে না। আবার, যাঁদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, তাঁরা যদি পাউডার জাতীয় ব্লাশ মাখেন, সে ক্ষেত্রে ত্বক আরও বেশি শুকনো হয়ে পড়তে পারে। যতই দামি মেকআপ প্রসাধনী কিনুন না কেন, মনের মতো মেকআপ কিন্তু অধরাই থেকে যাবে। তাই এই প্রসাধনী কেনার আগে জানতে হবে, কত ধরনের ব্লাশ পাওয়া যায়।
১) কমপ্যাক্ট ব্লাশ
ব্লাশ এবং ফাউন্ডেশনের ধরন যেন এক না হয়। ফাউন্ডেশন যদি লিকুইড হয়, সে ক্ষেত্রে পাউডার ব্লাশ কেনাই ভাল। আবার ফাউন্ডেশন যদি স্টিক হয়, তখন ক্রিম ব্লাশ কিনতে হবে। মেকআপ প্রসাধনী কেনার সময়ে এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
২) ক্রিম ব্লাশ
মেকআপ করার পর অনেকেরই ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়ে। ক্রিম ব্লাশ তাঁদের জন্য দারুণ কাজ করে। দিনের বেলা খুব বেশি মেকআপ করতে চান না অনেকেই। তাঁরা বিবি বা সিসি ক্রিম মাখার পর হালকা করে ক্রিম ব্লাশ মেখে নিতে পারে।
৩) চিক টিন্ট
যাঁদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, তাঁরা ত্বকে আরও বেশি আর্দ্রতার ছোঁয়া দিতে ব্যবহার করতে পারেন চিক চিন্ট। এই প্রসাধনী কিন্তু শুধু গালের জন্য নয়, ঠোঁট রাঙাতেও ব্যবহার করা যায়।
৪) ব্লাশ স্টিক
লিকুইড ফাউন্ডেশনের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন ব্লাশ স্টিক। ব্রাশ বা আঙুলের সাহায্যে গালের দু’পাশে ব্লেন্ড করে নিতে পারেন সহজেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy