সেই ভাবনা থেকেই ২০০১ সালে ‘জিরো রুপি নোট’-এর কথা প্রথম বলেন তিনি। এর ছ’বছর পর ‘পঞ্চম পিলার’ নামে ওই সংস্থাটি সতীন্দ্রের ভাবনার বাস্তবায়ন করে। প্রথমে ২৫ হাজার নোট ছাপিয়েছিল তারা। চেন্নাই শহরে সেই নোট সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছে দিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত অন্তত ২৫ লাখ ‘জিরো রুপি নোট’ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে সংস্থাটি।
এখনও এই নোটের ব্যবহার রয়েছে। রাস্তার ট্রাফিক সিগন্যালে কর্তব্যরত পুলিশ থেকে শুরু করে কোনও সরকারি অফিসার ঘুষ চাইলে এখনও অনেকেই জিরো রুপি নোট দিয়ে ঠকান এবং লজ্জায় ফেলেন তাঁদের। দুর্নীতি দূর করার যে প্রয়াস শুরু করেছিল ‘পঞ্চম পিলার’, তা ঠিক পথেই এগোচ্ছে বলে মনে করে সংস্থাটি। তবে সাধারণ মানুষ সচেতন না হলে যে কোনও ভাবেই দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়ে উঠবে না, তাও মনে করিয়ে দিয়েছে তারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy