রবিবারই আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় ফণী। ছবি: ভারতীয় আবহাওয়া বিজ্ঞান দফতরের টুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
ভারতে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় ফণী। তা নিয়ে দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে সতর্কতা জারি করল আবহাওয়া দফতর। বাংলায় এর প্রভাব না পড়লেও, সোমবার ও মঙ্গলবার কেরলের বিভিন্ন জায়গায় হাল্কা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। তামিলনাড়ুর উত্তর উপকূল এবং অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলবর্তী এলাকাতেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
রবিবার আবহাওয়া দফতরের তরফে একটি বিবৃতি জারি করে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব চেন্নাই থেকে ১১০০ কিলোমিটার এবং অন্ধ্রপ্রদেশের মছলিপত্তিনম থেকে ১৩০০ কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং ভারত মহাসাগরের সংযোগস্থলে নিম্নচাপটি অবস্থান করছিল। ঘণ্টায় ৮০-৯০ কিলোমিটার গতিবেগে ক্রমশ অন্ধ্র উপকূলের দিকে এগোতে শুরু করেছে সেটি। এ দিন রাতের মধ্যেই ১১০ কিলোমিটার গতিবেগে আছড়ে পড়তে পারে।
মঙ্গলবার ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ১৪০-১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত থাকতে পারে বলেও জানান ঘূর্ণিঝড় সতর্কতা বিভাগের প্রধান এস বালচন্দ্রন। তিনি বলেন, ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত উত্তর-পশ্চিম অভিমুখেই এগোবে ঘূর্ণিঝড় ফণী। ১ মে উত্তরপূর্ব অভিমুখে গতিপথ বদলাতে পারে। তবে অন্ধ্র উপকূল পেরনোর আগেই দুর্বল হয়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড়। তাই মত্স্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। যাঁরা মাঝ সমুদ্রে রয়েছেন, অবিলম্বে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাঁদের।
আরও পড়ুন: বাড়িতে ঢুকে অভিযান, শ্রীলঙ্কা বিস্ফোরণের অন্যতম মাস্টারমাইন্ড বাবা ও দুই ছেলে নিহত
আরও পড়ুন: দিনে ১৮ ঘণ্টা কাজ করেন মোদী, রাহুল ৩ মাস অন্তর বিদেশে ছুটি কাটাতে যান, বললেন অমিত শাহ
এর আগে শনিবার, চট্টগ্রাম সমুদ্র উপকূল থেকে ১৯৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল ঘূর্ণিঝড়টি। পরে তা সরে যায়। বাংলাদেশের তরফেই ঘূর্ণিঝড়টির নাম দেওয়া হয়েছে ফণী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy