টুইটার থেকে নেওয়া ছবি।
এক চিতাবাঘের শাবককে অত্যাচারের ছবি ধরা পড়ল। চার যুবক একটি বাচ্চা চিতাবাঘকে ধরেছে, আর সে ছাড়া পাওয়ার চেষ্টা করে চলেছে। যদিও সেটিকে ঘাড়ে চেপে ধরে রেখে ভিডিয়ো রেকর্ডিং চলছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই ভিডিয়ো। গুজরাতের গির অরণ্যের ঘটনা বলে জানা গিয়েছে।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, একটি গাছের দু’টি ডালের ফাঁকে বাচ্চা চিতাবাঘটিকে চেপে ধরে রেখেছেন এক ব্যক্তি। তাঁর পিছনেই আর এক ব্যক্তি লাঠি হাতে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। পাশে আরও একজন। যিনি ভিডিয়ো রেকর্ড করছিলেন তিনিও নিজের মুখ একবার দেখিয়ে দেন ভিডিয়োতে।
প্রথমেই দেখা যাচ্ছে, ক্যামেরাটি চিতাবাঘের মুখের সামনে নিয়ে যেতেই সে আক্রমণের চেষ্টা করেছে। ক্যামেরাম্যান যুবক ভয়ে পিছিয়ে আসে। আশেপাশে যাঁরা ছিলেন তাঁরা হাসিতে ফেটে পড়েন।
আরও পড়ুন : “মহাত্মা গাঁধী কী ভাবে আত্মহত্যা করেছিলেন?” প্রশ্ন গুজরাতের এক স্কুলের পরীক্ষায়
৪৫ সেকেন্ডের ভিডিয়োটি নির্ণয় কপূর নামে এক ব্যক্তির টুইটার হ্যান্ডলে আপলোড করা হয়। সোমবারই ভিডিয়োটি আপলোড হয়েছে।
আরও পড়ুন : দুই পুরুষ রোগীর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে দেওয়া হল ঝাড়খণ্ডের হাসপাতালে
বন দফতরের তরফে সাধারণ মানুষের কাছে আবেদন করা হয়েছে, অভিযুক্তদের খুঁজে বের করার জন্য সাহায্য করতে। অভিযুক্তরা স্থানীয় বলেই মনে করছে বন দফতর।
এরাই চিতাবাঘের বাচ্চাটিকে ধরেছে বলে অভিযোগ:
ये है वो दो आरोपी जिहोने तेंदुए के बच्चे को इस तरह प्रताड़ित करने की ये घिनोनी हरकत की है। जानकारी के अनुसार वन विभाग ने ये तस्वीरें गिर जंगल विस्तार के आसपास बसे स्थानीय लोगों के साथ साझा की हैं ताकि इन्हें पकड़ा जा सके। @indiatvnews @drrajivguptaias @Ganpatsinhv @InfoGujarat pic.twitter.com/afEVilnmcs
— Nirnay Kapoor (@nirnaykapoor) October 14, 2019
দেখুন চিতাবাঘটিকে ধরে নির্যাতন করার সেই ভিডিয়ো:
परेशान करने वाली ये तस्वीर सामने आई है गिर के जंगल से। इस #viralvideo में देखा जा सकता है कैसे कुछ लोगों तेंदुए के बच्चे को नुकसान पहुंचा रहे है। वनविभाग इस वीडियो में दिख रहे लोगों पर तुरन्त करे कारवाही @indiatvnews @drrajivguptaias @Ganpatsinhv @CMOGuj @Manekagandhibjp pic.twitter.com/n16oHhQi5s
— Nirnay Kapoor (@nirnaykapoor) October 14, 2019
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy