ছবি: টুইটারের সৌজন্যে।
যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে যৌন নিগ্রহের অভিযোগ জানাতে গিয়ে থানায় হেনস্থার শিকার এক কিশোরী। অভিযোগ, হেড কনস্টেবল তার বাবু প্রথমে এফআইআর নেননি। উল্টে নানা আপত্তিকর প্রশ্ন এবং রসিকতা করে বিব্রত করেছেন ওই কিশোরীকে। উত্তরপ্রদেশের কানপুরের ওই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরা। ঘটনার ভিডিয়োটি টুইট করে তিনি উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
অভিযুক্ত হেড কনস্টেবল এবং ওই কিশোরীর কথোপকথন ভিডিয়ো করেন কিশোরীর ভাই। ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, কিশোরীর অভিযোগ জানানো শেষ হতেই প্রশ্ন করতে শুরু করেন ওই হেড কনস্টেবল। তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘‘তুমি এই আংটি ও হার কেন পরেছ? তুমি তো লেখাপড়া করো না? গয়নাগাটি পরে থাক কেন? কী কারণে এত সাজ? এগুলি দেখেই বোঝা যাচ্ছে তুমি কী?’’ কিশোরীর পরিবার মাঝপথে বাধা দিতে গেলে ধমকে থামিয়ে দেন হেড কনস্টেবল। বলেন, ‘‘আপনারা দেখতে পান না আপনাদের মেয়ে কী করে?’’ এর পরে অভিযোগ নেওয়ার বদলে ফেরত পাঠানো হয় পরিবারটিকে।
ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই নড়েচড়ে বসে কানপুর পুলিশ। নেওয়া হয় এফআইআর। ঘটনার জেরে সরিয়ে দেওয়া হেড কনস্টেবল তার বাবুকে।
छेड़खानी की रिपोर्ट लिखवाने गई लड़की के साथ थाने में इस तरह का व्यवहार हो रहा है।
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) July 25, 2019
एक तरफ उत्तर प्रदेश में महिलाओं के खिलाफ अपराध कम नहीं हो रहे, दूसरी तरफ कानून के रखवालों का ये बर्ताव।
महिलाओं को न्याय दिलाने की पहली सीढ़ी है उनकी बात सुनना।
Video credits @benarasiyaa pic.twitter.com/J0FdqBR2Tt
যোগী সরকারকে নিশানা করার সুযোগ ছাড়েননি প্রিয়ঙ্কা। ভিডিয়োটি পোস্ট করে তাঁর টুইট, ‘‘যৌন হেনস্থার অভিযোগ জানাতে এলে এক জন মেয়ের সঙ্গে এ রকম ব্যবহার করে পুলিশ। যাঁদের আইনরক্ষার কথা তাঁদের এই আচরণ?’’ প্রিয়ঙ্কার মতে, কোনও মেয়েকে সুবিচার দেওয়ার জন্য প্রথমে তার অভিযোগ শুনতে হবে। গত কালই সুপ্রিম কোর্টে শিশু হেনস্থা সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানির সময়ে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ বলেন, ‘‘এই সব ক্ষেত্রে অনেক বেশি বিচক্ষণতা ও ধৈর্যের প্রয়োজন।’’
পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে গত কাল উত্তরপ্রদেশের শামলী জেলায় পুলিশ সুপারের দফতরের সামনে বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন মা ও মেয়ে। সূত্রের খবর, প্রতিবেশীদের কটূক্তি নিয়ে থানায় অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন তাঁরা। পুলিশ অভিযোগ না-নেওয়ায় দু’জন বিষ খান। কর্তব্যে অবহেলার অভিযোগে দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব-ইন্সপেক্টরকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও।সাবস্ক্রাইব করুনআমাদেরYouTube Channel - এ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy