—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
সর্বভারতীয় মেডিক্যাল প্রবেশিকা নিট-এ নানা ধরনের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে প্রশ্ন ফাঁসের, ঢালাও নম্বর ওঠার। একসঙ্গে ৬৭ জনের প্রথম স্থান পাওয়া ওই ঢালাও নম্বর দানের ফল বলেই মনে করছেন অনেকে। এমতাবস্থায় শনিবার নিট কর্তৃপক্ষ কার্যত সব অভিযোগই অস্বীকার করলেন। জোর দিয়ে বললেন পরীক্ষায় তেমন কোনও অনিয়ম হয়নি।
ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি-র ডিজি সুবোধ কুমার আজ সাংবাদিক সম্মেলন করে দাবি করেন, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেনি। ছ’টি পরীক্ষাকেন্দ্রে কিছু অনিয়ম সামনে এসেছে। শিক্ষা মন্ত্রক একটি প্যানেল গঠন করে ১৬০০ পরীক্ষার্থীর খাতা পুনর্মূল্যায়ন করবে। কিন্তু তার জন্য ভর্তি প্রক্রিয়া আটকে থাকবে না। গ্রেস নম্বর সংশোধন করা হতে পারে। সুবোধের কথায়, ‘‘আমরা সিস্টেম পরীক্ষা করে দেখেছি। প্রশ্ন ফাঁস হয়নি। ৪৭৫০টি পরীক্ষাকেন্দ্রের মধ্যে ৬টিতে সমস্যা ছিল। তাতে ২৪ লক্ষ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৬০০ পরীক্ষার্থীর সমস্যা হয়েছে। দেশ জুড়ে সার্বিক ভাবে পরীক্ষায় কোনও অনিয়ম হয়নি।’’
৬টি পরীক্ষাকেন্দ্রে ভুল প্রশ্নপত্র আসায় পরীক্ষা শুরু করতে দেরি হয়েছে এবং পরীক্ষার্থীরা কম সময় পাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন। সুবোধ জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা কী পদক্ষেপ করছেন, তা হাই কোর্টে জানানো হয়েছে। একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়ে পরীক্ষাকেন্দ্রের রিপোর্ট, সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হবে। ঠিক কতটা সময় নষ্ট হয়েছে, দেখা হবে তা-ও। গ্রেস নম্বরের বিষয়টি খতিয়ে দেখে এক সপ্তাহের মধ্যে কমিটি তার রিপোর্ট দেবে। তবে সুবোধের বক্তব্য, ওই গ্রেস নম্বরের সঙ্গে যোগ্যতমানের সম্পর্ক নেই। ফলত ভর্তি প্রক্রিয়া এর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy