প্রতীকী ছবি।
রেলের একশোটি রুটের দেড়শোর বেশি ট্রেনকে আগেই বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। এ বার দিল্লি মেট্রোর কিছু চালু রুটকেও বেসরকারি সংস্থার হাতে দিতে চাইছে মোদী সরকার।
কোন কোন সরকারি সম্পত্তিকে কাজে লাগিয়ে কী ভাবে রাজকোষ ভরা যায়, তা ঠিক করতে সচিবদের কোর গ্রুপ সোমবার বৈঠকে বসেছিল। সেখানে এ বিষয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। বুধবার ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গউবা ফের সচিবদের কোর গ্রুপের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠকে বসবেন।
সরকারি সূত্রের ব্যাখ্যা, ১ ফেব্রুয়ারির বাজেটে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন স্পষ্ট করে দিয়েছেন, কোভিড-বিধ্বস্ত অর্থনীতিতে কর আদায় কম হবে বুঝে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বেসরকারিকরণ ও সরকারি সম্পত্তিকে কাজে লাগিয়ে টাকা তোলাই আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস হবে। এর থেকে আগামী অর্থবর্ষে ১.৭৫ লক্ষ কোটি টাকা জোগাড়ের লক্ষ্য স্থির করেছে কেন্দ্র। এই কাজে গতি আনতেই খোদ ক্যাবিনেট সচিব বৈঠকে বসছেন।
রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার সংখ্যা এখন তিনশোর কাছাকাছি। মোদী সরকারের লক্ষ্য, তা দু’ডজনের আশেপাশে নামিয়ে আনা। সূত্রের খবর, বুধবারের বৈঠকে এয়ার ইন্ডিয়া, ভারত পেট্রোলিয়াম, শিপিং কর্পোরেশন, পবনহংস, বিইএমএল, কন্টেনার কর্পোরেশনের মতো সংস্থার বেসরকারিকরণ নিয়ে আলোচনা হবে। সচিবদের কোর গ্রুপে ৩০টি সরকারি প্রকল্পকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার মধ্যে দিল্লি মেট্রোর কিছু চালু রুট ছাড়াও পাওয়ারগ্রিডের বিদ্যুৎ পরিবহণ লাইন, গেইল-এর গ্যাস পাইপলাইন রয়েছে। দিল্লির জওহরলাল নেহরু স্পোর্টস স্টেডিয়াম ও রেলের বেশ কিছু স্টেডিয়ামও বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়া হতে পারে। নয়াদিল্লি ও মুম্বইয়ের সিএসটি স্টেশন এবং বারাণসী, ভুবনেশ্বর-সহ ১২টি বিমানবন্দরও বেসরকারি মালিকানায় দেওয়ার জন্য প্রাথমিক ভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy