নেপালে ভূমিকম্পের ফলে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে অনেক। প্রতীকী ছবি
মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নেপাল, দিল্লি-সহ উত্তর ভারতের পার্শ্ববর্তী কয়েকটি এলাকা। এই ভূমিকম্পে নেপালে মৃত্যু হয়েছে ছয় জনের। দ্য ন্যাশনাল সিসমোলজিক্যাল সেন্টার অফ নেপাল-এর দাবি, পর পর তিন বার কেঁপে উঠেছে নেপাল। ভূমিকম্পের জেরে বাড়ি ভেঙে মারা গিয়েছেন ছয় জন।
সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর, নেপালের ডোটি জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় তিন বার কম্পনের ফলে অনেক বাড়িতে ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে। আহতের সংখ্যাও বহু। নেপালের পূর্বিচৌকি গ্রামের এক স্থানীয় আধিকারিক জানান, এলাকায় বহু বাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) সূত্রে খবর, মঙ্গলবার রাত প্রায় দুটো নাগাদ নেপালের মণিপুরে অনুভূত হয় কম্পন। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৩। মঙ্গলবার মধ্যরাতের এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল নেপাল। এনসিএস-র দাবি, উৎসস্থল মাটি থেকে দশ কিলোমিটার গভীরে ছিল। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় কয়েক সেকেন্ড ধরে টের পাওয়া গিয়েছে কম্পন। দিল্লি-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকা এবং উত্তরপ্রদেশের কিছু অংশের বাসিন্দারাও কম্পন টের পেয়েছেন।
মঙ্গলবার সকালেও ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল নেপাল। সেই সময় কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৫। কম্পনের উৎসস্থল ছিল কাঠমাণ্ডুর ১৫৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে মাটি থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। রাত ৯টা নাগাদও কেঁপে উঠেছিল নেপাল। তখন মাত্রা ছিল ৪.৯। সেটির উৎসস্থল ছিল নেপাল সীমানার কাছে ১০ কিলোমিটার গভীরে। পাঁচ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের কেঁপে উঠল নেপাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy