গত ১১ অগস্ট জবলপুরে কাকার বাড়িতে ঘুরতে এসেছিল কিশোরী। প্রতীকী ছবি।
মুম্বই থেকে মধ্যপ্রদেশের জবলপুরে কাকার বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছিল বছর ষোলোর কিশোরী। অভিযোগ, তাকে পাঁচ দিন ধরে মারধর এবং ধর্ষণ করেন তারই দুই খুড়তুতো দাদা। বিষয়টি কিশোরীর ঠাকুমার নজরে আসতেই তিনি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাঁকেও ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ।
কিশোরীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তার পর দিনই মৃত্যু হয় কিশোরীর। শুধু তাই নয়, কিশোরীর দেহ সকলের অলক্ষে জবলপুরে সমাধিস্থ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কাকা এবং তাঁর দুই ছেলের বিরুদ্ধে।
পুলিশ সূত্রে খবর, গত ১১ অগস্ট জবলপুরে কাকার বাড়িতে ঘুরতে এসেছিল কিশোরী। মুম্বইয়ে সে বাবার সঙ্গে থাকত। ঘটনার সূত্রপাত ১৩ অগস্ট। ওই দিন তাকে মারধর করে দুই তুতো দাদা। তার পর পাঁচ দিন ধরে ধর্ষণ করেন তাঁরা। কিশোরীর অবস্থার অবনতি হলে ১৯ অগস্ট হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ২০ অগস্ট কিশোরীর মৃত্যু হয়।
কিশোরীর বাবা পুলিশকে জানিয়েছেন, মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়েছিলেন তাঁর মায়ের কাছ থেকে। শুধু তাই নয়, মা তাঁকে জানিয়েছেন যে, দুই ভাইপো মিলে কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে। খবর পেয়েই জবলপুরে আসেন তিনি। পুলিশের কাছে ভাইপো এবং ভাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি।
কিশোরীর বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আর এক জন পলাতক। জবলপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার জানিয়েছেন, ২৩ অগস্ট কিশোরীর দেহ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। কিশোরীর ঠাকুমার মেডিক্যাল টেস্ট করানো হয়েছে। তাতে ধর্ষণের বিষয়টি ধরা পড়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy