ছবি: সংগৃহীত।
সনিয়া গাঁধীর হাতে গড়া তথ্যের অধিকার আইনে গত পাঁচ বছরে অনেক বার ‘বেগ’ পেতে হয়েছে নরেন্দ্র মোদীকে। সেই আইনকে লঘু করতে আজ আসরে নেমে রাজ্যসভাতেও সংশোধনী পাশ করিয়ে নিলেন প্রধানমন্ত্রী।
যদিও সে কাজটি করতে গিয়ে আজ পরতে পরতে সরকারের গা-জোয়ারি ফুটে উঠেছে বলে বিরোধীদের অভিযোগ। মোদী নিজে রাজ্যসভায় আসেননি। কিন্তু বিজেপি সূত্রের মতে, নবীন পট্টনায়ক, কে চন্দ্রশেখর রাও-এর সঙ্গে কথা বলেন তিনি। বিজেডি-টিআরএসকে সঙ্গে নিয়ে একজোট বিরোধীরা আজ পণ করে এসেছিলেন, বিলটিকে সিলেক্ট কমিটিতে পাঠাতেই হবে। সরকার তা মানতে চায়নি। দফায় দফায় সভা মুলতুবি। এর পরেই সমঝোতা করে সরকার। জানানো হয়, সংসদের অধিবেশনের মেয়াদ বাড়ছে। এই বিলটি বাদ দিয়ে সামনের দুই সপ্তাহে ‘যে কোনও’ তিনটি বিল সিলেক্ট কমিটিতে পাঠাতে সরকার রাজি।
এই সমঝোতার পর সভায় শান্তি আসে। কিন্তু অভিযোগ, ভোটের সময় যে স্লিপ দেওয়া হচ্ছিল, তাতে কোনও কোনও সাংসদকে জোর করে স্বাক্ষর করাচ্ছিলেন সদ্য তেলুগু দেশম থেকে বিজেপিতে আসা সি এম রমেশ। স্লিপগুলি তিনি নিজেই হাতে নিতে শুরু করেন। পীযূষ গয়াল, প্রহ্লাদ জোশীরাও এ দিক-ও দিক ঘুরতে থাকেন। রমেশের সঙ্গে প্রায় হাতাহাতি হয় কংগ্রেস-তৃণমূল সাংসদদের। পরে ডেপুটি চেয়ারম্যান জানান, সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোর পক্ষে ভোট পড়েছে ৭৫, বিপক্ষে ১১৭। তার মানে এসপি-বিএসপি-এনসিপিতেও ভাঙন ধরাতে সক্ষম সরকার।
এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও।সাবস্ক্রাইব করুনআমাদেরYouTube Channel - এ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy