Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Rohtak Incident

এ বার হরিয়ানা! তরুণী ডাক্তারি পড়ুয়াকে অপহরণ-নির্যাতনের অভিযোগ, ধৃত ওই হাসপাতালেরই চিকিৎসক

সমাজমাধ্যমে নির্যাতিতা একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। সেখানে তাঁকে কাঁদতে দেখা গিয়েছে। কাঁদতে কাঁদতেই নিজের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন তিনি।

Rohtak medical college doctor arrested for alleged kidnap and beating student

প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ অগস্ট ২০২৪ ১০:৫৫
Share: Save:

এ বার তরুণী ডাক্তারি পড়ুয়াকে অপহরণ এবং নির্যাতনের অভিযোগ উঠল হরিয়ানার রোহতকে। অভিযোগের তির খোদ আবাসিক চিকিৎসকের দিকে। নিগৃহীতার অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। আরজি কর-কাণ্ডের জেরে দেশ জুড়ে আন্দোলন অব্যাহত। এই অবস্থায় ফের এক মহিলা ডাক্তারি পড়ুয়াকে নিগ্রহের অভিযোগ।

পুলিশ সূত্রে খবর, রোহতকের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সের (পিজিআইএমএস) দন্ত চিকিৎসার (ডেন্টাল) ছাত্রী থানায় ওই হাসপাতালেরই অ্যানাটমি বিভাগের চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগ করেছেন। ছাত্রীর বয়ান অনুযায়ী, ১৬ অগস্ট ওই আবাসিক চিকিৎসক তাঁকে পিজিআইএমএস থেকেই অপহরণ করেন। তার পর তাঁকে প্রথমে অম্বালা এবং পরে চণ্ডীগড়ে নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে নানা ভাবে নির্যাতন করা হয়। তবে যৌন হয়রানি বা ধর্ষণের কোনও অভিযোগ করেননি নির্যাতিতা।

তরুণী সমাজমাধ্যমে একটি ভিডিয়োও পোস্ট করেছেন। সেখানে কাঁদতে কাঁদতে নিজের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন তিনি। তাঁকে মারধর করা হয়েছে বলেও জানান। দেখান আঘাতের চিহ্ন। তিনি আরও দাবি করেন, গত সাত মাস ধরে অভিযুক্ত চিকিৎসক তাঁকে নানা ভাবে হয়রানি করছেন। এমনকি হুমকিও দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ করেছেন নির্যাতিতা। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।

উল্লেখ্য, গত ৯ অগস্ট আরজি করের মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় তোলপাড় গোটা দেশ। প্রতিবাদ চলছে দেশ জুড়ে। হাসপাতালে হাসপাতালে চলছে কর্মবিরতি। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। এই ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন এক সিভিক ভলান্টিয়ার। দোষীদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ চলছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।

অন্য বিষয়গুলি:

Rohtak arrest
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE