দিল্লি আইআইটি-র নতুন স্নাতকদের জীবনের মন্ত্র শোনালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ছবি: পিটিআই।
প্রতিদিন শিখতে হবে। নিজেকে নিয়মিত চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে হবে। সারা জীবন নিজেকে ছাত্র ভাবতে হবে। কখনও ভাবলে চলবে না, যথেষ্ট জেনে ফেলেছি।
বক্তার নাম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উপলক্ষ, আইআইটি দিল্লি-র সমাবর্তন অনুষ্ঠান।
শনিবার সকালে যখন বিহারে তৃতীয় পর্বের ভোটগ্রহণ চলছে, তখন প্রধানমন্ত্রী দিল্লি আইআইটি-র নতুন স্নাতকদের জীবনের মন্ত্র শোনালেন। পরামর্শ দিলেন, কখনও গুণমানের সঙ্গে আপস করা চলবে না। সব সময়ে উৎকর্ষের দিকে নজর রাখতে হবে।
বিহারে প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোটের দিনে মোদী যথাক্রমে দ্বিতীয় বা তৃতীয় দফায় যে সব এলাকায় ভোটগ্রহণ, সেখানে প্রচারে গিয়েছিলেন। বিধি মেনে ভোটগ্রহণের দিনেও ভোটারদের প্রভাবিত করার এই কৌশল সব দলই নেয়। তৃতীয় দফার ভোটের সকালে প্রধানমন্ত্রী দিল্লি আইআইটি-র সমাবর্তনে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে যোগ দেওয়ায় অনেকেই উৎসুক ছিলেন, মোদী কি সেখান থেকেও বিহারকে বার্তা দেবেন?
প্রধানমন্ত্রী অবশ্য সে পথে হাঁটেননি। স্নাতকদের বলেছেন, ‘‘আপনারা পড়ুয়া হিসেবে এমনিতেই অতুলনীয়। ১৭-১৮ বছর বয়সে কঠিনতম জেইই দিয়ে আইআইটি-তে এসেছেন। দু’টো বিষয় আপনাদের দক্ষতা আরও বাড়াতে পারে। এক, নমনীয়তা, দুই, নম্রতা। নমনীয়তা বলতে আমি বুঝি নিজের পৃথক সত্তা বজায় রাখা, কিন্তু কোনও দলে মানিয়ে নিতে দ্বিধা না-করা। ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার সীমাবদ্ধতা রয়েছে। টিমওয়ার্কই এগোনোর রাস্তা।’’
তাঁর সরকারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী আজ আইআইটি-র স্নাতকদের স্টার্ট-আপ, প্রযুক্তির দুনিয়ায় কাজ করতে সহজ পরিবেশ বা ‘ইজ় অফ ডুয়িং বিজনেস’-এর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বলেছেন, ‘‘এই দেশ আপনাদের ইজ় অফ ডুয়িং বিজনেস দেবে। কিন্তু একটা কাজ করুন। আপনাদের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা কাজে লাগিয়ে গরিব থেকে গরিবতম মানুষের সহজ জীবনযাপন সুনিশ্চিত করুন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy