বৃহস্পতিবার ওমিক্রন রূপে আক্রান্ত দুই ব্যক্তির হদিশ মিলেছে কর্নাটকে।
বৃহস্পতিবার ওমিক্রন রূপে আক্রান্ত দুই ব্যক্তির হদিশ মিলেছে কর্নাটকে। তাঁদের মধ্যে এক জন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন। অন্য জন, ভারতেরই নাগরিক। প্রশাসনের ‘নিষেধাজ্ঞা’ সত্ত্বেও দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা ৬৬ বছর বয়সি ওই ব্যক্তি কর্নাটক থেকে ‘পালিয়েছেন’ বলেই জানাল সে রাজ্যের সরকার। শুধু তাই নয়, ওই সময়ই বিমান থেকে নামা আরও ১০ জনের কোনও হদিশ মিলছে না বলে জানানো হল প্রশাসনের তরফে।
দক্ষিণ আফ্রিকার ওই ব্যক্তির ওমিক্রনের রূপে আক্রান্ত হওয়ার রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরই ওই সময় বিমান থেকে নামা আরও ৫৭ জনের খোঁজ করা শুরু করেছে কর্নাটক সরকার। তা-ই করতে গিয়ে দেখা গেল ১০ জনের হদিশ পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁদের মোবাইল বন্ধ। কোনও ভাবেই যোগাযোগ করা যাচ্ছে না।
প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকেই নেগেটিভ কোভিড রিপোর্ট দেখিয়েই বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েছিলেন। কিন্তু যে হেতু কোভিড নেগেটিভ রিপোর্ট থাকা সত্ত্বেও দক্ষিণ আফ্রিকার ওই ব্যক্তির শরীরে ওমিক্রন পাওয়া গিয়েছে, তাই ওই ৫৭ জনের কোভিড পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
শুক্রবার ওমিক্রন নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের পর কর্নাটকের রাজস্ব মন্ত্রী আর অশোক বলেন, শুক্রবারের মধ্যে ওই ১০ জনকে খুঁজে বার করে তাঁদের কোভিড পরীক্ষা করতে হবে।’’
সেই সঙ্গে তিনি জানান, দক্ষিণ ওই ব্যক্তির শরীরে ওমিক্রন শনাক্ত হতেই স্বাস্থ্য দফতরের লোকেরা তাঁর হোটেলে গিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁর শরীরে কোনও উপসর্গই ছিল না। তবুও তাঁকে নিভৃতবাসে থাকতে বলা হয়েছিল। কিন্তু ওই ব্যক্তি তা না-শুনে একটি বেসরকারি ল্যাব থেকে বার করা নেগেটিভ কোভিড রিপোর্ট দেখিয়ে গত ২৭ নভেম্বর দুবাই ‘পালিয়ে’ গিয়েছেন। সেই সময়ও তাঁর শরীরে ওমিক্রন ছিল বলেই জানালেন অশোক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy