Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
PM Modi

ইস্তফা দিলেন প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নৃপেন্দ্র মিশ্র

ইতিমধ্যেই বার্ধক্যজনিত কারণে শুক্রবার অবসর নেওয়া টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অব ইন্ডিয়া (ট্রাই)-র চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার সিংহকে বিশেষ দায়িত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে আনা হয়েছে।

পাঁচ বছরের বেশি সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করেছেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। ছবি: টুইটর

পাঁচ বছরের বেশি সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করেছেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। ছবি: টুইটর

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ৩০ অগস্ট ২০১৯ ২১:৩৮
Share: Save:

প্রধানমন্ত্রীর দফতরের (পিএমও) প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নৃপেন্দ্র মিশ্র ইস্তফা দিলেন। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের মুখপাত্র সীতাংশু কর জানিয়েছেন, তাঁর ইস্তফাপত্র পেয়েই প্রধানমন্ত্রী নৃপেন্দ্র মিশ্রকে অনুরোধ করেছেন আগামী দুই সপ্তাহ কাজ করার জন্য। ইতিমধ্যেই বার্ধক্যজনিত কারণে শুক্রবার অবসর নেওয়া টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অব ইন্ডিয়া (ট্রাই)-র চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার সিংহকে বিশেষ দায়িত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে আনা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর অন্যতম বিশ্বস্ত সহযোগী নৃপেন্দ্র মিশ্র ২০১৪ সালে মোদী সরকার ক্ষমতায় আসীন হওয়ার সময় থেকেই প্রিন্সিপাল সেক্রেটারির পদে আসীন ছিলেন। একাধিক বার প্রধানমন্ত্রী তাঁর কর্মদক্ষতার প্রশংসা করেছেন। এ দিন প্রধানমন্ত্রী টুইটারে জানান, লোকসভা ভোটের পরেই নিজের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। তিনি লেখেন, ‘আমিই তাঁকে অনুরোধ করেছিলাম বিকল্প কোনও ব্যক্তিকে খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত দায়িত্ব সামলাতে।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁকে ‘সুযোগ্য বন্ধু’ বলেও মান্যতা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, নৃপেন্দ্র মিশ্রর থেকে দায়িত্বগ্রহণের পরের দিনগুলোয় নানা কিছু শিখেছেন।

আরও পড়ুন:এটা বেঙ্গালুরুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর! ভাবা যায় না
আরও পড়ুন: চিদম্বরমকে সোমবার পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতে পাঠাল আদালত

পিএমও-র বিবৃতি অনুযায়ী সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি পাবেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। শুক্রবার তিনি এক প্রেস বিবৃতিতে জানান, ‘পাঁচ বছরের বেশি আমি নিরলস ভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করেছি। এ বার বিদায় জানানোর সময়। কাজ থেকে অব্যাহতি নিলেও জনস্বার্থ বিষয়ক যে কোনও কিছুতেই আমার আগ্রহ একই রকম থাকবে।’

১৯৬৭-র উত্তরপ্রদেশ ব্যাচের আইএএস মিশ্র এমন একটা সময়ে অবসর নিচ্ছেন যখন গত ত্রৈমাসিকে আর্থিক বৃদ্ধির হার (জিডিপি) এসে ঠেকেছে ৫ শতাংশে, গত ছ’বছরে যা সর্বনিম্ন।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE