Advertisement
E-Paper

গণধর্ষণ, পুড়িয়ে খুন বিহারে

প্রথম ঘটনায় ধর্ষণের পরে মেয়েটিকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। দ্বিতীয় ঘটনায় নির্যাতিতা কিশোরীর চোখ দু’টো নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করেছে অভিযুক্তেরা।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২১ ০৫:২৮
Share
Save

দুই নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল বিহারের দুই প্রান্তে। প্রথম ঘটনায় ধর্ষণের পরে মেয়েটিকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। দ্বিতীয় ঘটনায় নির্যাতিতা কিশোরীর চোখ দু’টো নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করেছে অভিযুক্তেরা।

প্রথম ঘটনাটি সোমবার ঘটেছে বিহারের মুজফ্ফরপুরে। পুলিশ আজ জানিয়েছে, মেয়েটির বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে ৪ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে। মেয়েটির বাড়িতেই তাঁকে জীবন্ত পুড়িয়ে দেওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল নির্যাতিতা। আজ সকালে সেখানে মৃত্যু হয়েছে তার। পুলিশ জানিয়েছে, দোষীদের ধরতে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

গত কাল প্রায় একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে বিহারের মধুবনী জেলায়। সেখানে এক নাবালিকাকে গণধর্ষণের পরে তার চোখ নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করেছে অভিযুক্তেরা। বছর পনেরোর ওই কিশোরী মূক ও বধির। সে যাতে অভিযুক্তদের চিনিয়ে দিতে না-পারে, সে জন্যই ধারালো কিছু দিয়ে তার চোখে আঘাত করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে মেয়েটিকে। তার দৃষ্টিশক্তি পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গিয়েছে কি না, তা এখনই নিশ্চিত ভাবে বলতে পারেননি স্থানীয় হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।

আরও পড়ুন: প্রশ্ন ভিন্‌ ধর্মের বিয়ের নোটিসে

আরও পড়ুন: আইনের কপি পুড়িয়ে ‘লোহরি’ অনড় চাষিদের

কয়েক জন বন্ধুর সঙ্গে মাঠে ছাগল চরাতে গিয়েছিল মেয়েটি। সেখানেই তার উপরে নির্যাতন হয়। কিশোরীর এক বন্ধু তার বাড়ি গিয়ে খবর দেয়। অচেতন অবস্থায় খেত থেকে উদ্ধার করা হয় মেয়েটিকে। অভিযুক্তেরা তার গ্রামেরই বাসিন্দা। তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

Gang Rape Bihar Crime Crime Cases

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}