লেকের পাশে মহাত্মা গাঁধী ইনস্টিটিউট অব রুরাল এনার্জি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের অফিসেই কাজ করতেন শোভা আনন্দ রেড্ডি। লেকের এই দুর্দশা তাঁকে বিচলিত করে। হ্রদের সংস্কারে হাত লাগান তিনি। তাঁর পাঁচ বছরের চেষ্টাতেই লেকের চেহারায় আমূল বদল। সুন্দর গাছপালা দিয়ে ঘেরা ঝকঝকে স্থানে পরিণত হয়েছে রাচেনাহাল্লি লেক ও তার আশপাশ।