ফাইল চিত্র
সময়কে ঠিক ভাবে কাজে লাগাতে হবে এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। মন্ত্রী পরিষদের প্রায় পাঁচ ঘণ্টার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ
মন্ত্রীদের সাধারণ ভাবে জীবনযাপনের গুরুত্বও বোঝালেন।
মন্ত্রিসভা ও মন্ত্রী পরিষদে রদবদলের পরে অনেকেই নতুন যোগ দিয়েছেন। আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে গোটা মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী তাঁদের ‘টাইম ম্যানেজমেন্ট’ ও ‘জব এফিসিয়েন্সি’-র গুরুত্ব বুঝিয়েছেন। কী ভাবে সময়ের মধ্যে সমস্ত দায়িত্ব পালন করতে হবে, তা প্রধানমন্ত্রী ব্যাখ্যা করেন। বিকেল চারটে থেকে রাত ন’টা পর্যন্ত চলা এই বৈঠককে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা ‘চিন্তন শিবির’ বা ‘প্রশিক্ষণ শিবির’ বলে ব্যাখ্যা করছেন। আরও গোটা পাঁচেক এই ধরনের বৈঠক হবে বলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা মনে করছেন।
সরকারি সূত্রের খবর, মন্ত্রী পরিষদের বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবীয় ও শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান তাঁদের মন্ত্রকের কাজকর্ম সম্পর্কে বিশদ ব্যাখ্যা দেন। দুই মন্ত্রীই নতুন দায়িত্বে এসেছেন। কোভিডের তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কাকে সামনে রেখে স্বাস্থ্য মন্ত্রক কী ভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে, তা তুলে ধরেন মনসুখ। বিশেষত টিকাকরণের গতি ও কোভিডের ঢেউয়ের মোকাবিলায় অক্সিজেন, ওষুধ মজুত করা নিয়ে তিনি তথ্য দেন। আরও প্রায় ২০ জন মন্ত্রী আলোচনায় যোগ দেন।
সরকারের মধ্যে কাজের দক্ষতা কী ভাবে বাড়ানো যায়, তা নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
কর্পোরেট ধাঁচে এক মন্ত্রকে যে পদ্ধতিতে কাজ করে সুফল মিলছে, তা অন্য মন্ত্রকেও রূপায়ণ করার উপরে জোর দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা নিজেদের মধ্যে দল বেঁধে এ বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন বলেও আলোচনা হয়। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘যে দায়িত্বই আসুক, জটিলতা না বাড়িয়ে সহজ ভাবে কাজ করতে হবে।’’ সাধারণ জীবনযাত্রার উদাহরণ হিসেবে তিনি প্রয়াত মনোহর পর্রীকরের উদাহরণও তুলে ধরেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy